চিকিৎসকদের পরামর্শ অনুযায়ী, অতিরিক্ত ব্যায়াম শুরু করার আগে সকল মানুষের কার্ডিও ডাক্তারের সাথে পরামর্শ করা গুরুত্বপূর্ণ। কীভাবে ব্যায়াম শুরু করা উচিত এবং দিনে কতক্ষণ ব্যায়াম করা যথেষ্ট, জেনে নিন।
তবে বিয়ে নিয়ে বর-কনে উভয়েই বেশ উচ্ছ্বসিত থাকেন। কিন্তু এর মধ্যেই, অনেক সময় মানুষ প্রস্তুতিতে এতটাই ব্যস্ত হয়ে পড়ে যে তারা তাদের স্বাস্থ্যের যত্ন নেয় না। যার কারণে বিয়ের দিনে ফ্রেশ লুক দেখা যায় না।
ওজন কমানোর জন্য বা রোগা হওয়ার জন্য অনেকেই আবার রাতের খাবার বাতিল করে দেন। কিন্তু রাতের খাবার বাতিল করলে অনেকগুলি সমস্যা হয়।
মিমি বলেন, রোগা হওয়ার জন্য ইঞ্জেকশন দিয়েছি। পাগলের মতো ভুলভাট ডায়েট করেছি। কিছু কিছু সময় না খেয়েও থেকেছি।এমনকী নিজের ছবি দেখে নিজেরই পছন্দ হতো না। কত মানুষ আমায় কালো বলত, মোট বলত। তবে দিনের শেষে এসব কিছুর গুরুত্ব থাকে না।
ওজন কমানোর সময় সোনাক্ষী সবই খেতেন, কিন্তু পরিমাণ কমিয়ে দেন। এছাড়াও, তিনি একবারে খাওয়ার পরিবর্তে একবারে একবারে খাবার খেতেন। এদিকে প্রতি দুই ঘণ্টা পর পর তিনি অল্প অল্প করে খেতে শুরু করেছিলেন।
শরীরে ওজন নিয়ন্ত্রণে থাকলে তবেই আপনি কিন্তু ফিট থাকবে। দিনরাত ফিট আর ওজন কমানোর জন্য অনেক কিছুই করছেন। কিন্তু কিছুতেই ওজন কমছে না। এমনটা যদি হয় তাহলে অবশ্যই আপনাকে বদল করতে হবে রাতের খাবারের সময় আর মেনু।
তৃণমূলের জেলা সভাপতি অনুব্রত মণ্ডলের সঙ্গে নানুরের তৃণমূল নেতা কাজল শেখের মনমালিন্য দীর্ঘ দিনের। এমনকি এই মনোমালিন্যের জেরেই ২০১৬ সালের বিধানসভা নির্বাচনে সিপিএমের কাছে পরাজিত হয়েছিল তৃণমূল।
টক দইয়ের গুনাগুণের কথা কমবেশি সকলেরই জানা। তবে টক দই নিয়ে অনেকেরই অনেক রকমের মতামত রয়েছে। শারীরিক সমস্যার সমাধানেও দই অত্যন্ত উপকারি। পুষ্টিবিদদের মতে, প্রতিদিন নিয়ম করে এক কাপ টক দই খেলে নানা শারীরিক সমস্যা থেকে চিরকালের মতো মুক্তি পেলে। শরীরকে ডি-টক্সিফাই রাখতে দই- য়ের জুড়ি মেলা ভার। শরীর থেকে যত টক্সিন বেরোবে ততই শরীর সুস্থ থাকবে। তবে গরমে টক দইয়ের সঙ্গে কিসমিস মিশিয়ে খেলেও মিলবে দারুণ উপকার।
ওজন কমাতে প্রত্যেকেই মরিয়া হয়ে ওঠে। ডায়েট থেকে শুরু করে শরীরচর্চা সব কিছুই করেও নাজেহাল। মেদ ঝরানোর জন্য একের পর এক সব করেও কোনও ফল পাচ্ছেন না। কিন্তু মেদ কমাতেই হবে। তার জন্য যে কোনও উপায়েই হোক তা রপ্ত করতেই হবে। কিন্তু হাজারো চেষ্টা করেও সব কৌশলই ব্যর্থ হচ্ছে। শেষমেষ ভরসা রেখেছেন অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের উপর। তবে খেলেই হল না এটি খাওয়ার বিশেষ সময়ও রয়েছে। বেলি ফ্যাট, মেদ ঝরাতে অনেকেই নিয়মিত ভাবে এই অ্যাপেল সিডার ভিনিগার খেয়েও থাকেন। অ্যাপেল সিডার ভিনিগারের যেমন অনেক উপকারিতা রয়েছে তেমনই আবার সঠিক ভাবে নিয়ম মেনে না খেলে অ্যাপেল সিডার ভিনিগার থেকে যে কোনও বড় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে। তাই নিজেকে সুস্থ রাখতে গেলে এবং মেদ ঝরিয়ে স্লিম অ্যান্ড ট্রিম হতে গেলে মেনে চলতে হবে বেশ কিছু নিয়ম।
রোগা হওয়ার জন্য সব সময় এক্সারসাইজ করা সম্ভব হয় না। কিন্তু, এটা বললে একেবারেই চলবে না। কারণ খাওয়ার পাশাপাশি এই জিনিসটি খুবই প্রয়োজনীয়। আবার অনেকে সব কিছু মেনেও কোনও সুফল পাচ্ছেন না। হাজার ব্যায়াম, হাজার ডায়েট করেও লাভ কিছু হচ্ছে না।