অক্ষয়কে বলতে শোনা গেল, ওএমজি ২ প্রতিটি স্কুলে দেখানো উচিত। অর্থাৎ তিনি মনে করেন, এই ছবির বিষয়বস্তু বাচ্চাদের কাছে পৌঁছে যাওয়া প্রয়োজন।
রাজ্য সরকার মাঝে নবম থেকে দ্বাদশ শ্রেনীর পঠন পাঠন শুরু করলেও করোনার প্রকোপ বাড়তে থাকায় তাও দুসপ্তাহ পরে বন্ধ করে দেয়। আর প্রাথমিক স্কুল তো খোলেইনি।
দীর্ঘ দেড় বছরেরও বেশি সময় ধরে স্কুলের অভ্যাস না থাকায় অনলাইন ক্লাসের সৌজন্যে বছরের বেশি সময় কিশোর-কিশোরী পড়ুয়ারা মোবাইলে বুঁদ হয়েছিল। স্কুলে এসেও সেই বদঅভ্যাস কিছুতেই কাটিয়ে উঠতে পাড়ছে না তারা।