'তিনি কৃষি বিজ্ঞানে বিপ্লব ঘটিয়েছিলেন। এমন একজন অদম্য ব্যক্তির অবদান ভারতে সর্বদা স্বর্ণাক্ষরে লেখা থাকবে', অধ্যাপক এম এস স্বামীনাথনকে সত্যিকারের 'কৃষি বৈজ্ঞানিক' বলে শ্রদ্ধা জানালেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী।
এই বছরের বাজেটে অটো ইন্ডাস্ট্রি নিয়েও বিশেষ ঘোষণা করা হয়েছে। বাজেটে বিশেষ জোর দেওয়া হয়েছে স্টার্টআপের উপরও। কিন্তু ২০২৩ সালের বাজেট এই দুই সেক্টরের জন্য কতটা ইতিবাচক হল? কী বলছেন দেশের বিশিষ্ট শিল্পপতিরা? দেখে নেওয়া যাক।
বুধবার সাধারণ বাজেট পেশ করবেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমণ। তার আগেই কৃষি বাজেট নিয়ে প্রত্যাশা বাড়ছে। কারণ দেশের মূল অর্থনীতির একটি বড় অংশই কৃষির ওপর নির্ভরশীল।
ইনভেস্টমেন্ট ইনফরমেশন অ্যান্ড ক্রেডিট রেটিং এজেন্সি অফ ইন্ডিয়া (আইসিআরএ) আশা করে যে ভারত সরকার ২০২৩-২০২৪ আর্থিক বছরের বাজেটে কৃষি পণ্যের বৃদ্ধির দিকে মনোনিবেশ করবে।
তালিবান রাজত্ব কায়েম হওয়ার পরই আফগানিস্থানে দেখা গেলো চরম খাদ্য সংকট। সম্প্রতি জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থা , তাদের এক প্রতিবেদনে জানায় ২০২২ সালে আফগানিস্থানবাসিরা যে চূড়ান্ত সমস্যার সম্মুখীন হচ্ছে তা হলো ক্ষুধা সংকট।
তিন কৃষি আইন প্রত্যাহারের পর মোদি সরকার কৃষিতে যে বৈপ্লবিক পরিবর্তন এনেছেন তার বিশ্লেষণ করলেন অনিরুদ্ধ সরকার।
পণ্যগুলির রপ্তানি বৃদ্ধি পঞ্জাব, হরিয়ানা, উত্তরপ্রদেশ, বিহার, পশ্চিমবঙ্গ, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, তেলেঙ্গানা, অন্ধ্রপ্রদেশ, মহারাষ্ট্রের মতো রাজ্যের কৃষকদের উপকৃত করেছে। ভারত চাল রফতানিতে বিশ্ব বাজারের প্রায় ৫০ শতাংশ দখল করেছে।
পরিবেশগত, কৃষি, খাদ্য এবং জৈবপ্রযুক্তির ক্ষেত্রে অংশগ্রহণকারীদের তাদের ধারণা এবং দক্ষতা শেয়ার করার জন্য নানা প্ল্যাটফর্ম তৈরি করা হয়েছে।
’ কালোবাজারি বন্ধ হোক' এই দাবিকে তুলে ধরে কৃষি দপ্তরের সামনে বিক্ষোভ দেখালো কৃষকেরা। সারের দামে কালোবাজারির অভিযোগ পেয়ে তড়িঘড়ি করে একাধিক দোকানে হানা দিলেন রাজ্যের সরকারি আধিকারিকরা।
কৃষি মন্ত্রী ১২টি রাজ্যের ২৯টি উৎকর্ষ কেন্দ্রের কাজকর্মে সন্তোষ প্রকাশ করেন। এই কেন্দ্রগুলি যা ২৫ মিলিয়নেরও বেশি সবজি গাছ, ৩৮৭ হাজারেরও বেশি ফল গাছ উৎপাদন করাতে কৃষকদের সাহায্য করছে।