প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চিনা সেনাবাহিনীর প্রশিক্ষণপ্রাপ্ত চিকিৎসকরা প্যাঙ্গোলিন ভাইরাসের গবেষণায় কাজ করছেন বলে অভিযোগ রয়েছে। করোনার মতো আরেকটি মারণ ভাইরাস নিয়ে গবেষণা চলছে।
নিউমোনিয়ার ভয়ে ইতিমধ্যেই হাই অ্যালার্ট জারি করেছে কর্ণাটক এবং উত্তরাখণ্ড সরকার। ভারতের অন্যান্য রাজ্যেও ব্যাপকভাবে বাড়ছে আশঙ্কা।
চায়না ন্যাশানাল রেডিওর প্রতিবেন অনুসারে বেজিং শিশু হাসপাতালে ৭ হাজারেরে বেশি রোগী ভর্তি রয়েছে। বিশেষজ্ঞদের কথায় এটি মহামারির আকার নিয়েছে।
করোনভাইরাস সত্যিই একটি ভীতিকর সময় ছিল যা মানুষ এখনও সহজে ভুলতে পারেনি এবং একটি নতুন আকারে আবার করোনা ভাইরাস আসার আশঙ্কা রয়েছে।
করোনাভাইরাসের সঙ্গে চিনারা প্রবল যুদ্ধ করেছে। বর্তমানেও নতুন পর্যায়ে প্রবেশ করেছে মহামারি প্রসঙ্গ। নতুন বছরের স্বাগত ভাষণেই করোনাভাইরাস প্রসঙ্গ শি জিংপিং-এর মুখে।
প্রায় তিন বছর পর শূন্যে নেমেছিল রাজ্যের দৈনিক করোনা আক্রান্তের সংখ্যা। মঙ্গলবারই রাজ্যে সাত জন কোভিড আক্রান্তের হদিশ মেলে। একজনের মৃত্যুও হয়। চিনে কোভিডের বাড়বাড়ন্তের মধ্যেই উদ্বেগ বাড়াচ্ছে রাজ্যের কোভিড আক্রান্তের সংখ্যা।
চিন, জাপান, আমেরিকা, কোরিয়া এবং ব্রাজিলে হঠাৎ করে করোনা সংক্রমিতের সংখ্যা বাড়তে শুরু করেছে। এই পরিস্থিতিতে যথাযথ সাবধানতা অবলম্বন করতে চায় ভারত সরকার। Government of India takes precautions as Coronavirus is spreading in China America
কয়েক মাস স্বাভাবিক অবস্থা থাকার পর ফের দেশে করোনাভাইরাসের আতঙ্ক ছড়াচ্ছে। রাজ্য সরকারগুলিকে সতর্কবার্তা স্বাস্থ্যমন্ত্রকের।
ব্যাপক বিক্ষোভের মধ্যে গত মাসে সরকার কঠোর COVID-19 বিধিনিষেধ শিথিল করা শুরু করার কারণে মামলার সংখ্যা বেড়েছে। কিছু লোক COVID-19-তে শনাক্ত হওয়া সত্ত্বেও মৃত্যু শংসাপত্রে মৃত্যুর কারণ নিউমোনিয়া হিসাবে দেখানো হচ্ছে।
করোনা বিধিনিষেধ শিথিল হতেই চিনে ফের চড়চড়িয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণের হার। এই সংক্রমণ ঠেকাতেই এবার দেশে ফার্মাসিউটিক্যাল সরবরাহ বাড়ানোর বিশেষ পদক্ষেপ নিচ্ছে চিন।