তৃণমূল ছাত্র পরিষদের অন্যতম প্রধান মুখ হয়ে উঠেছিলেন রাজন্যা হালদার। কিন্তু আর জি কর মেডিক্যাল কলেজের ঘটনা নিয়ে 'ভুল' পদক্ষেপের জন্য বিপাকে পড়ে গেলেন রাজন্যা।
দেখতে দেখতে ৪০ দিন অতিক্রান্ত। কিন্তু আন্দোলন থামেনি জুনিয়র ডাক্তারদের (Junior Doctors)। তারা এখনও রাস্তায় রয়েছেন এবং চলছে কর্মবিরতি। আরজি কর হত্যাকাণ্ডের বিরুদ্ধে সরব সব অংশের মানুষই। তাই জুনিয়র ডাক্তারদের পাশে এসে দাঁড়াচ্ছেন সাধারণ নাগরিকরাও।
আরও একবার অভিনব প্রতিবাদ দেখল কলকাতা (Kolkata)। আরজি কর (RG Kar) কাণ্ডের বিচার চেয়ে এবার ঘুড়িতে স্লোগান লিখে প্রতিবাদ জানাল বাম ছাত্র-যুব কর্মীরা।
স্কুল উদ্দাম যৌনতার মত্ত হতেন এই অভিযুক্ত শিক্ষক। আবার পাহারায় রাখতেন অন্য ছাত্রদের। কিন্তু, শেষ পর্যন্ত এই কাণ্ড চাপ থাকল না।
সংঘাতের সমাধানে ব্যর্থতা শুধুমাত্র মণিপুরের স্থিতিশীলতাকে ক্ষতিগ্রস্ত করছে না, বরং গোটা উত্তর-পূর্ব অঞ্চলের বৃহত্তর শান্তি ও নিরাপত্তার জন্য হুমকি হিসেবে কাজ করছে।
"ম্যাডামের ছকেই ম্যাডামকে পরাস্ত করব" নবান্ন অভিযানের পর আরও বড় পদক্ষেপ নেবে ছাত্র সমাজ?
ছাত্র-ছাত্রী ও শিক্ষক-শিক্ষিকারা গেটে পতাকা দেখতে পায়। খবর পায় স্থানীয় পুলিশ। পুলিশ এসে পতাকা খুলতে বাধ্য করে। তবে, গেট খোলা থাকলেও স্কুলে প্রবেশ করেনি ছাত্রীরা। তারা চিকিৎসকের মৃত্যুর বিচার চেয়ে স্লোগান দিতে থাকে।
ছাত্র সমাজের ডাকা নবান্ন অভিযানে পুলিশি বাধা সত্ত্বেও আন্দোলনকারীদের একটি দল নবান্নের খুব কাছে পৌঁছে যায়। চ্যাটার্জিহাট থেকে শুরু হওয়া মিছিলটি নবান্নের প্রায় দরজায় পৌঁছে গেলে পুলিশের সাথে সংঘর্ষ বাধে।