সোমবার বিধানসভার অধিবেশনের শুরুতেই সরাসরি নিন্দা প্রস্তাব পেশ করেন মানস ভুঁইয়া। বিজেপির মুখ্য সচেতক শংকর ঘোষ বলেন, 'আমরাও কিন্তু এর পর সাংবাদিকদের সামনে কি হয়েছে তা নিয়ে আলোচনা চাইব।'
মাঝপথেই মাইক বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। পাঁচ মিনিটের বেশি কথা বলতে দেয়নি। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই দাবির ফ্যাক্ট চেক করেছে কেন্দ্র।
মমতা বলেন, পাঁচ মিনিটও বলতে দেওয়া হয়নি। মাইক বন্ধ করে আমাকে অপমান করা হয়েছে।' মমতা আরও বলেন, 'অন্যদের ২০ মিনিটের বেশি বলার সুযোগ দেওয়া হলেও আমাকে পাঁচ মিনিটও বলতে দেওয়া হয়নি।'
মমতা আরও বলেন, নীতি আয়োগ রাজ্য সরকারের সঙ্গে সমন্বয় করে কাজ ও পরিকল্পনা বাস্তবায়িত করতে পারে না।
মমতা বলেন,নীতি আয়োগের বৈঠকে তিনি কিছুক্ষণ থাকবেন। কিছু বলতে দিলে বলবেন। না হলে প্রতিবাদ করবেন। বাংলার হয়ে কথা বলতেই দিল্লিতে যাচ্ছেন বলেও জানিয়েছেন।
দারিদ্র্যের সংখ্যা এই দেশে কমছে। মোদী সরকারের আমলেই এই সাফল্য বলছে নীতি আয়োগ।
প্রাক্তন কেন্দ্রীয় সরকার কংগ্রেসকে কটাক্ষ করে অর্থমন্ত্রী বলেন, “আগের সরকারের প্রতি সাধারণ মানুষের আর কোনও আশা ছিল না। সেই সরকারের আমলে ব্যাপক দুর্নীতি হত। নরেন্দ্র মোদীর আমলে দুর্নীতি হওয়া বন্ধ হয়ে গেছে।”
নীতি আযোগের বৈঠকে অনুপস্থির আট রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী। দায়িত্বজ্ঞানহীন ও জনবিরোধী বলে তোপ বিজেোপির। কড়া সমালোচনা রবিশঙ্কর প্রসাদের।
শুধু বাংলাই নয় মমতার পথে হাঁটছে আম আদমি পার্টি (আপ)-র দুই মুখ্যমন্ত্রীও, দিল্লির অরবিন্দ কেজরীওয়াল এবং পঞ্জাবের ভগবন্ত মান। এই বিষয় মোদীকে চিঠিও দিলেন কেজরীওয়াল।
যেসব রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীরা সভা বয়কট করবেন, তারা কমপ্লায়েন্স, গতিশক্তি, আধুনিক পরিকাঠামো, এমএসএমই, দক্ষতা উন্নয়নের বিষয়ে আলোচনা ও সিদ্ধান্তের সুবিধা পেতে পারবেন না।