যে জাহাজটিতে হামলা চালানো হয়েছে সেটি ছিল লাইবেরিয়ার পতাকাবাহী একটি তেলবাহী ট্যাংকার, যেটি ইজরায়েলের সঙ্গে যুক্ত ছিল।
আইএনএস রাজলি নৌ ঘাঁটিতে আইএনএস ৩১২ স্কোয়াড্রনের কমান্ডিং অফিসার ক্যাপ্টেন অজিতেন্দ্র কান্ত সিং বলেছেন, ৩১২ স্কোয়াড্রন ছাড়া কোনও জাহাজ বা সাবমেরিন ভারত মহাসাগর অঞ্চলের মধ্য দিয়ে যাওয়ার কোনও সম্ভাবনা নেই।
বৈঠকে ভারতের সামুদ্রিক নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জগুলি ব্যাপকভাবে আলোচনা ও পর্যালোচনা করা হবে বলে খবর। এতে তিন বাহিনীর মধ্যে সমন্বয় বাড়ানোর উপায় নিয়েও আলোচনা হবে।
চিনের সরকারী সংবাদপত্র গ্লোবাল টাইমসের মতে, চিন দক্ষিণ-পূর্ব ভারত মহাসাগরে অবস্থিত ডায়ামান্টিনা ট্রেঞ্চের ১০ হাজার মিটার গভীরতা পরিমাপ করেছে। আজ পর্যন্ত কোনো দেশ তা করতে পারেনি।
'মোরমুগাও' যুদ্ধজাহাজটির দৈর্ঘ্য ১৬৩ মিটার, প্রস্থ ১৭ মিটার এবং ওজন ৭,৪০০ টন। এটি পারমাণবিক, জৈবিক এবং রাসায়নিক যুদ্ধ পরিস্থিতিতে যুদ্ধ করতে পারে।
চিনের গবেষণাকেন্দ্রিক জাহাজ ইউয়ান ওয়াং ৫, সোমবার পুনরায় প্রবেশ করল ভারত মহাসাগরে।আবার কেন ঘটলো তাদের প্রবেশ ? বিশ্লেষনে বিশেষজ্ঞমহল।
ফোরামটির আয়োজন করেছিল চায়না ইন্টারন্যাশনাল ডেভেলপমেন্ট কো-অপারেশন এজেন্সি (সিআইডিসিএ)। এটি একটি সরকারি সংস্থা যার নেতৃত্বে ছিলেন প্রাক্তন উপ বিদেশমন্ত্রী ও ভারতে চিনা রাষ্ট্রদূত লুও ঝাওহুই।
চিনা স্যাটেলাইট এবং ব্যালিস্টিক মিসাইল ট্র্যাকিং জাহাজের দিকেও নজর রয়েছে ভারতীয় নৌবাহিনীর। শ্রীলঙ্কার কোন বন্দরের দিকে এগোচ্ছে তা এখনও স্পষ্ট করেনি চিন। জাহাজটি পোর্ট ব্লেয়ার থেকে প্রায় ৩৫০০ কিলোমিটার দূরে ভারত মহাসাগরে চৌঠা নভেম্বর প্রবেশ করে।
চীনের গুপ্তচর জাহাজকে এবার বিশেষ নজরদারিতে রাখছে ভারত। ইতিমধ্যেই ৪০০ জন সেনাকে বহাল করেছে প্রতিরক্ষা মন্ত্রক ওই জাহাজের উপর নজর রাখার জন্য
মেরিন ট্রাফিককে উদ্ধৃত করে জাতীয় সংবাদমাধ্যমগুলি জানিয়েছে, চিনা গুপ্তচর জাহাজ ইউয়ান ওয়াং VI ভারত মহাসাগর অতিক্রম করেছে এবং বর্তমানে বালি উপকূলের কাছাকাছি রয়েছে।