জিটিএ-র শিক্ষক নিয়োগ মামলায় সম্প্রতি সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছিলেন কলকাতা হাই কোর্টের বিচারপতি বিশ্বজিৎ বসু। আদালতের সেই রায়কে চ্যালেঞ্জ করে ডিভিশন বেঞ্চে যায় রাজ্য। আর তাতেই মিলল স্বস্তি।
এসএসসি সূত্রে খবর, আগামী শুনানিতেই তারা যোগ্য এবং অযোগ্য প্রার্থীদের পৃথক তালিকা জমা করতে প্রস্তুত। সেক্ষেত্রে যোগ্যদের চাকরি ফেরত মেলার সম্ভাবনা তৈরি হচ্ছে
দ্য হিন্দু সংবাদপত্রের রিপোর্ট অনুসারে, আইনজীবী বিশাল তিওয়ারির দায়ের করা পিটিশনে বলা হয়েছে, "ভারতে কোভিশিল্ডের ১৭৫ কোটিরও বেশি ডোজ দেওয়া হয়েছে। কোভিড ১৯ এর পরে হার্ট অ্যাটাক এবং হঠাৎ অজ্ঞান হয়ে যাওয়ার ক্ষেত্রে মৃত্যুর সংখ্যা বেড়েছে
কেজরিওয়ালের আবেশনের শুনানির সময় সুপ্রিম কোর্টের বিচারপতি সঞ্জীব খান্না ও দীপঙ্কর দত্তের বেঞ্চ অতিরিক্ত সলিসিটার জেনারেল এসভি রাজুকে ভোটের আগে কেন দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে গ্রেফতার করা হয়েছে তার উত্তর দিতে বলেছিল।
কলকাতা হাইকোর্টের রায়কে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছে চাকরিহারাদের একাংশ, রাজ্য সরকার, এসএসসি ও মধ্য শিক্ষাপর্যদ।
এসএসসি মামলায় রাজ্যকে কিছুটা স্বস্তি দিলেও পুরোপুরি স্বস্তি দিল না সুপ্রিম কোর্ট। সুপার নিউমেরিক পদ তৈরি নিয়ে সুপ্রিম কোর্ট যথেষ্ট অস্বস্তি প্রকাশ করেছে।
সুপ্রিম কোর্ট স্পষ্ট করে দেয়, এই মামলা শীর্ষ আদালতে বিচারাধীন হলেও সেই বিষয়টিকে কিছুতেই হাই কোর্টের নির্দেশ অথবা শুনানির ক্ষেত্রে অজুহাত করা যাবে না। অর্থাৎ সন্দেশখালি কাণ্ডে এখন সিবিআই তদন্তই চলবে।
অবৈধভাবে গ্রেফতারের অভিযোগ তুলে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হয়েছিলেন অরবিন্দ কেজরিওয়াল। তাঁর অভিযোগ ছিল অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বচান বন্ধ করতেই তাঁকে বেআইনিভাবে গ্রেফতার করা হয়েছে।
শনিবার সুপ্রিম কোর্টের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে সোমবার অর্থাৎ ২৯ এপ্রিল সুপ্রিম কোর্ট চাকরিহারাদের আবেদন শুনবে। মামলা উঠবে প্রধান বিচারপতি ডিওয়াই চন্দ্রচূড়ের নেতৃত্বাধীন বেঞ্চে।
৪০ মিনিট ধরে চলা শুনানিতে বিচারপতি সঞ্জীব খান্না বলেছিলেন যে আমরা যোগ্যতার ভিত্তিতে আর শুনানি করছি না। আমরা কিছু সুনির্দিষ্ট ব্যাখ্যা চাই. আমাদের কিছু প্রশ্ন ছিল এবং আমরা উত্তর পেয়েছি। সিদ্ধান্ত সংরক্ষণ করা হচ্ছে।