কাজের বাইরে বিভিন্ন অনুষ্ঠানে যোগদান করার জন্য কর্মীদের চাপ দিচ্ছেন বিশ্বভারতীর উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী! এর পাশাপাশি তিনি নিজের জন্য নিজেই মিছিল বের করতে চলেছেন বলে অভিযোগ। সেই মিছিলেই কর্মীদের প্রাণনাশের আশঙ্কা!
বিশ্বভারতীর অভ্যন্তরে একটি ফলক নির্মান করা হয়েছে। সব থেকে আশ্চর্যের বিষয় হল এই যে এই ফলকে কোথাও নজরে পড়ছেন কবিগুরু নাম।
বিশ্বভারতী ঘিরে বিতর্ক কিছুতেই থামছে না। বারবার বিতর্কে জড়াচ্ছেন উপাচার্য বিদ্যুৎ চক্রবর্তী। তিনি যেন কার্যত প্রাক্তনী ও আবাসিকদের বিরুদ্ধে যুদ্ধে অবতীর্ণ হয়েছেন।
অভিযুক্ত দুই ছাত্রকে নিয়ে যাওয়া হয় বিশ্বভারতীর সেন্ট্রাল অফিসে। অভিযোগের ভিত্তিতেই বিশ্বভারতী ওই তিন ছাত্রের বিরুদ্ধে কড়া ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পারে বলেও জানা যাচ্ছে।
একটি ফেসবুক পেজে এই প্রসঙ্গে বিস্তারিত লিখে অভিযোগ জানিয়েছেন এক পড়ুয়া। ফেসবুকে ভি বি কনফেশন্স নামে বিশ্বভারতীর ছাত্র-ছাত্রীদের তৈরি একটি পেজে পরিচয় গোপন রেখেই নিজের সঙ্গে হওয়া নির্যাতনের অভিযোগ জানিয়েছেন তিনি
বিশ্বভারতীকে শীঘ্রই বিশ্বের একমাত্র সমকালীন ঐতিহ্যশালী বিশ্ববিদ্যালয়ের স্বীকৃতি দিতে চলেছে রাষ্ট্রপুঞ্জের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সংস্কৃতি বিষয়ক সংগঠন UNESCO। মঙ্গলবার রবীন্দ্রজয়ন্তির দিন এমনটাই ঘোষণা করেন কেন্দ্রীয় মন্ত্রী।
অমর্ত্য সেনকে উচ্ছেদের নোটিশ পাঠাল বিশ্বভারতী। শুনানি হবে ২৯ মার্চ। তবে অমর্ত্য সেন যদি প্রতিনিধি পাঠান তাহলেও চলবে বলে জানিয়েছে বিশ্বভারতী।
সম্প্রতি একটি ভিডিও ভইরাল হওয়ার পর থেকেই শুরু হয়েছে বিতর্ক। ওই ভিডিওতে তাঁকে বলতে শোনা যাচ্ছে, ‘বিশ্বভারতী আজ পশ্চিমবঙ্গ ভারতী বা বোলপুর ভারতী হয়ে গেছে। এটা হতে দেওয়া হবে না।’
১৯৭৩ সালে অন্তরাত্মার ডাকে নিজের ডান হাত উঁচু করে তুলে ধরেছিলেন সাধু অমর ভারতী। তারপর থেকে সেই হাত আর নামাননি, কেন জানেন?
বিশ্বভারতী বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়ুয়াদের পাশে থাকার বার্তা ছাত্র পরিষদের। একই সঙ্গে উপাচার্যের তীব্র সমালোচনা।