অসহায় মানুষের হাতে এই দিনে উপহার তুলে দিলেন প্রশাসনের আধিকারিকরা। কেক থেকে শুরু করে শীতবস্ত্র এক কথায় বড়দিনের উপহার তুলে দিয়েছেন সেই সব অসহায় মানুষের হাতে। আর এই উপহার পেয়ে অত্য়ন্ত খুশি তাঁরা। 

ক্রিসমাস সেলিব্রেশনে মেতেছে টলিপাড়ার সাংসদ অভিনেত্রী নুসরত জাহান। মা হওয়ার পর এটাই প্রথম বড়দিন নুসরত জাহানের। একরত্তি  ছেলে ঈশানের সঙ্গে এবার ক্রিসমাস সেলিব্রেশনে মাতলেন নুসরত জাহান। মায়ের সঙ্গে ক্রিসমাস মুডে ঈশান। মায়ের কোলে ছোট্ট সান্তাকে দেখে ভালবাসায় ভরিয়ে দিয়েছেন নেটিজেনরা।

হুগলীর ব্যান্ডেল চার্চ সংলগ্ন এলাকাতেও এদিন সকাল থেকে উপচে পড়া ভিড়। অন্যদিকে কলকাতার সেন্ট পলস ক্যাথিড্রাল সহ অন্যান্য গির্জাগুলিতেও কার্যত একই ছবি। এদিকে বাঁকুড়া শহরের সেন্ট্রাল চার্চে বড়দিনের সকাল থেকেই চলছে উপাসনা।

ক্রিসমাসে সান্তা সেজে দুঃস্থদের কেক এবং শীতবস্ত্র বিলি করলেন রাজ্য়ের পুলিশকর্মীরা।  এভাবেই ক্যানিং স্টেশন চত্বরে এসডিপিও ক্যানিং দিবাকর দাস ও আইসি ক্যানিং আতিবুর রহমানের নেতৃত্বে কয়েকজন পুলিশকর্মী হাজির হয়েছিলেন।  

আমরা প্রায় সবাই এই দিনের অভিনন্দন জানানোর জন্য মেরি ক্রিসমাস বলে থাকি। এমনকী হ্যাপি ক্রিসমাস বললে কার পরিবর্তে লোকেরা আবার মেরি ক্রিসমাস বলে, বিষয়টা ঠিক এমন যেন, হ্যাপি ক্রিসমাস বলাটা একেবারেই ভুল বলা হয়েছে।
 

করোনার চোখরাঙানি নিয়ে নাজেহাল সকলেই। কোভিড থেকে আমরা এখন পুরোপুরি মুক্ত হইনি তার উপরই ওমিক্রন যেন নতুন করে উদ্বেগ বাড়াচ্ছে। তবে করোনাকালে বর্ষশেষ উদযাপন বাদ দেওয়া সেটা আবার হয় নাকি। বরং করোনার স্বাস্থ্যবিধি মেনে এবারের ক্রিসমাস উৎসব পালন করুন নিজের বাড়িতেই। পরিবারের সকল সদস্যদের নিয়ে আনন্দে মেত উঠুন।  নেটফ্লিক্স, আম্যাজন প্রাইম তো রয়েছে নতুন নতুন সিনেমা-ওয়েব সিরিজ দেখেও অনায়াসেই বড়দিনের সন্ধ্যাটা কাটাতে পারেন। বাড়িতে থেকেই ভার্চুয়াল সেলিব্রেশনে ক্রিসমাস পার্টির আয়োজন করুন প্রিয়জনদের সঙ্গে। বাইরে না গিয়ে কীভাবে বাড়িতেই বড়দিন পালন করবেন, রইল তার কিছু টিপস।
 

ক্রিসমাসে (Christmas) কলকাতার (Kolkata) অনাথ শিশুদের জন্য খাবার ও উপহারের ব্যবস্থা করল কেকেআরের (KKR) পার্পেল সান্টা ক্লজ (Purple Santa Claus)। একইসঙ্গে শহরের বিভিন্ন প্রান্তেও দেখা যাবে কলকাতা নাইট রাইডার্সের (Kolkata Knight Riders) এই বিশেষ সান্তা ক্লজ।
 

২৫ ডিসেম্বর শনিবার এই যোগ তৈরি হবে, এর সঙ্গে পৌষ মাসের কৃষ্ণপক্ষের ষষ্ঠী তিথিও এই দিনে ঘটতে চলেছে। এদিন চন্দ্র সিংহ রাশিতে থাকবে। সকাল ১১টা ২৩ মিনিট পর্যন্ত প্রীতি যোগ হচ্ছে। এই দিনে আয়ুষ্মান যোগও তৈরি হচ্ছে। শনিদেবের পূজার জন্য এগুলো খুবই শুভ বলে মনে করা হয়। 

এবারই প্রথম ৪০০ বছরের ঐতিহ্য ভাঙল হুগলীর এই ঐতিহাসিক চার্চে। প্রতি বছরই প্রথা মেনে মধ্যরাতে বড়দিনের প্রার্থনা করা হয়। কিন্তু এবার ভাঙতে চলেছে সেই নিয়ম। এবার মধ্যরাতের বদলে ২৪ ডিসেম্বর প্রার্থনা হয় রাত সাড়ে ১০টায়।

সকাল থেকে আপনার ছোট্ট সোনার মুখ ভার। বড়দিনের উৎসব এমন ঘরে বসে চুপ চাপ কাটাতে হবে, ভেবে তার মন খারাপ। বাচ্চার মন ভালো করতে বাড়িতেই পালন করুন বড়দিন। জেনে নিন কি করবেন।