ক্রমশই অত্যাচারী রূপ সামনে নিয়ে আসছে তালিবানরা। পঞ্জশিরে আমরুল্লাহ সালেহর ভাইকে ভয়ানক অত্যাচার করার পর খুন করল তালিবানরা।
দুই সাংবাদিককে মারধর করল তালিবানরা। কেড়ে নেওয়া হয় ক্যামেরাও। এখনও পর্যন্ত তালিবান জমানায় ৫ সাংবাদিক গ্রেফতার আফগানিস্তানে।
আফগানিস্তানের সংকট মোকাবিলায় ভারতই ভরসা। রাশিয়া ও মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মরিয়া হয়ে ভারতে ছুটে আসার ঘটনা অন্তত তেমনই ইঙ্গিত দিচ্ছে।
স্থানীয় বাসিন্দাদের বিক্ষোভের জেরে কাবুল ব্যাঙ্ক খুললেও টাকার যোগান নেই। বিপাকে লক্ষ লক্ষ আফগানবাসী।
মুখে শান্তির কথা বললেও তালিবানরা একটুও বদলায়নি। তারই প্রমাণ দিল আফগানিস্তানের লোকশিল্পীকে বাড়িতে হত্যা করে।
আফগানিস্তানের কাবুল বিমান বন্দরের বাইরে আত্মঘাতী হামলা। তালিবানরা জানিয়েছে মৃত্যু হয়েছে ১৩ জনের।
পাকিস্তানের গুপ্তচর সংস্থাগুলিই প্রথম থেকেই তালিবানদের মদত দিয়েছিল। পরবর্তীকালে তাদের মদতেই আফগানিস্তান দখল করে তালিবানরা। সংখ্যালঘুদের পাশে থাকার জন্য ভারতকে সাধুবাদ দিয়েছেন মার্কিন কংগ্রেসম্যান।
শেষ রক্তবিন্দু দিয়ে তালিবানদের আটকাতে দৃঢ় প্রতিজ্ঞ আহমে মাসুদ বিশ্বের কাছে সাহায্য চাইলেন। আগেরবারেও তালিবানরা সহজে পা রাখতে পারেনি পঞ্জশিরে।
বন্ধ থাকা দুটি ভারতীয় কনস্যুলেটে তল্লাশি চালাল তালিবানরা। দীর্ঘক্ষণ ধরে ঘুরে ঘুরে খতিয়ে দেখে কনস্যুলেটে থাকা গুরুত্বপূর্ণ নথি।
স্বাধীনতা দিবসে দেশ জুড়ে চরম বিশৃঙ্খলা আফগানিস্তানে। তালিবানদের বিরুদ্ধে বিক্ষোভে চলল গুলি। আগামী দিনগুলিতে চরম সংকটের মুখে পড়তে পারে দেশটি।