খোদ মুখ্যমন্ত্রীর মামাবাড়ির গ্রামেই জয় বিজেপির। এই ফলাফলে বেশ বড়সর ধাক্কা খেয়েছে ঘাসফুল শিবির।
গণনার দিন সকাল থেকেই অবশ্য বদলে গিয়েছে দৃশ্য। জয়ের উল্লাসে এদিন সকাল থেকে উচ্ছ্বাস দেখা গেল ঘাসফুল শিবিরে।
শুভেন্দু অধিকারী বলেন, গণনার দিনও ডায়মন্ড হারবার মডেল পুরোদমে চলছে। তৃণমূলের গুন্ডারা বিরোধী এজেন্ট ও প্রার্থীদের বাধা দিয়ে ভোট লুট করতে মরিয়া হয়ে চেষ্টা করছে।
এই নির্বাচনের ফলাফল নিয়ে টুইট করেছেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। তিন রাজ্যের জনগণকে ধন্যবাদ জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী।
ত্রিপুরার বিধানসভা নির্বাচনে আগরতলা কেন্দ্রে পিছিয়ে পড়েছে বিজেপি।
ভারতীয় সাংবাদিকতায় এশিয়ানেট নিউজ এক অগ্রণী নাম। প্রায় ৩ দশক ধরে এশিয়ানেট নিউজ ভারতের বুকে সঠিক এবং নির্ভূল সংবাদ পরিবেশনে এক সুনাম অর্জন করেছে। ২০২২-এর গুজরাট বিধানসভা নির্বাচন নিয়ে আগাম এক জনমত সমীক্ষা করেছিল এশিয়ানেট নিউজ এবং সিফোর।
হিমাচল প্রদেশে মোট ৬৮টি বিধানসভা আসন রয়েছে। যার মধ্যে ট্রেন্ডের কথা বললে ৩৬টি আসন বিজেপির ঝুলিতে যেতে দেখা যায়। একটু পিছিয়ে থাকলেও কংগ্রেসও এগিয়ে রয়েছে ৩২টি আসনে। এখন সবার চোখ আম আদমি পার্টির আসনের দিকে।
এই পরাজয় শুধু দিল্লি পুরনিগমের নয়, এর প্রভাব পড়তে চলেছে গোটা দেশে। বিজেপি এটা ভালো করেই বুঝতে পারছে। এই কারণেই গেরুয়া শিবির তার সমস্ত শক্তি দিয়েছিল এই নির্বাচনে। তবে কোথায় খামতি রয়ে গেল, কোন পথে হেঁটে ভুল করল বিজেপি।
জয়ের নিরিখে ভালো ফল করেছে নির্দলেরা। তারা পেয়েছে ৩টি ওয়ার্ড। সেখানে ২টি জিতেছে বামেরা। ২টি কংগ্রেস। বিজেপি পেয়েছে ৩টি আসন। যদিও আগের পুরভোটে বিজেপি-র দখলে ছিল ৭টি ওয়ার্ড। তাও বর্তমানে কমে ৩-এ দাঁড়িয়েছে।
সকাল ১০টা পর্যন্ত গণনা শেষে দেখা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ৭৪.২ শতাংশ তৃণমূল-কংগ্রেস। অন্যদিকে বামেরা পেয়েছে ৯ শতাংশ ভোট। সেখানে বিজেপি পেয়েছে ৮ শতাংশ।