সাত দফায় ভোট গ্রহণ হবে ভারতে। ভোট গণনা হবে ৪ জুন। তাতেই স্পষ্ট পশ্চিমবঙ্গে ভোট হবে সাত দফাতেই।
দিল্লিতে বিজেপির সদর দফতরে অনুষ্ঠিত সিইসির বৈঠকেও যোগ দেন প্রধানমন্ত্রী। সূত্রের খবর, বৈঠকে প্রথমে রাজস্থান নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতাকারী প্রার্থীদের নাম নিয়ে আলোচনা হয়।
বিজেপির শীর্ষ নেতারা রাজস্থান এবং ছত্তিশগড়ের আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনের পরিকল্পনা নিয়ে আলোচনা করতে জেপি নাড্ডার সঙ্গে তাঁর বাসভবনে দেখা করেছিলেন।
আগামী নভেম্বর-ডিসেম্বরে হিন্দি বলয়ের তিন গুরুত্বপূর্ণ রাজ্য, মধ্যপ্রদেশ, ছত্তীসগঢ়, রাজস্থানের পাশাপাশি দাক্ষিণাত্যের তেলঙ্গানা এবং উত্তর-পূর্বের মিজোরামে বিধানসভা ভোট হওয়ার কথা। তার আগে উপ নির্বাচনে এই জয় আত্মবিশ্বাস অনেকটাই বাড়িয়েছে জোটের।
স্বরাজ ইন্ডিয়া পার্টি এবং কৃষক সংগঠন জয় কিষাণ আন্দোলন দুটি কৃষক সংগঠন এবার প্রার্থী দিয়েছে পঞ্চায়েত নির্বাচন। অল্প দিনেই শক্তিশালী হচ্ছে সংগঠন।
রবিবার রাতে কর্নাটকের মহীশূরে রোড শো করেন প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদী। রোড শো চলাকালীন তাঁর গাড়ি লক্ষ্য করে উড়ে আসে একটি মোবাইল ফোন। ঘটনায় গুরুতরভাবে আঘাত লাগতে পারত প্রধানমন্ত্রীর।
এবার নির্বাচনের মেগা প্রচারের জন্য আগামী ২৯ এপ্রিল কর্ণাটকে পৌঁছচ্ছেন মোদী। এপ্রিলের ২৬ তারিখ থেকেই ভোটের প্রচারে একের পর এক কর্মসূচির পরিকল্পনা রয়েছে পদ্ম শিবিরের।
কর্ণাটকে বিধানসভা নির্বাচনের দামামা বেজে গিয়েছে। বিভিন্ন দলের প্রার্থীতালিকা প্রকাশিত হয়েছে। শুরু হয়ে গিয়েছে প্রচার। রাজনৈতিক সমীকরণ নিয়ে জল্পনা চলছে।
মেঘালয়ের পাশাপাশি প্রতিবেশী রাজ্য নাগাল্যান্ডেও আজ বিধানসভা ভোট। দুই রাজ্যেই মোট ৬০টি বিধানসভা আসনের মধ্যে ভোট হচ্ছে মোট ৫৯টি আসনে।
রাজস্থান, ছত্তিশগড়, মধ্যপ্রদেশ, কর্ণাটক, তেলেঙ্গানা, ত্রিপুরা, মেঘালয়, নাগাল্যান্ড এবং মিজোরামে ২০২৩ সালের বিধানসভা নির্বাচন অনুষ্ঠিত হবে। এগুলি ছাড়াও কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল জম্মু ও কাশ্মীরে বিধানসভা নির্বাচন হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে।