১২ শতাংশের মতো ভোট গিয়েছে বামেদের ঝুলিতে। আসনের নিরিখে বামেদের থেকে এগিয়ে থাকলেও প্রাপ্ত ভোটের নিরিখে বামেদের থেকে পিছিয়েই রয়েছে বিজেপি। সুকান্ত-দিলীপদের সম্মিলিত প্রচেষ্টায় গোটা শহর থেকে মাত্র ন'শতাংশের মতো ভোট পেয়েছে বিজেপি।
বিজেপির দখলে এসেছে ৩টি ওয়ার্ড। শেষ পুরভোটে এই সংখ্যা ছিল ৭। তবে এবারে কলকাতা পুরনিগমের ২২, ২৩ ও ৫০ নম্বর ওয়ার্ডেই মূলত ফুটেছে পদ্ম।
জয়ের নিরিখে ভালো ফল করেছে নির্দলেরা। তারা পেয়েছে ৩টি ওয়ার্ড। সেখানে ২টি জিতেছে বামেরা। ২টি কংগ্রেস। বিজেপি পেয়েছে ৩টি আসন। যদিও আগের পুরভোটে বিজেপি-র দখলে ছিল ৭টি ওয়ার্ড। তাও বর্তমানে কমে ৩-এ দাঁড়িয়েছে।
যেভাবে দমদম থেকে জোকা পর্যন্ত নির্বাচন হয়েছে, যেভাবে রাজ্য নির্বাচন কমিশন তার অবস্থানকে মানুষের সামনে স্পষ্ট করেছেন, যেভাবে নজিরবিহীন ভাবে ভোটের দিন দুপুরে জয়েন্ট সিপি বললেন অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন হয়েছে, তারপর এটাই হওয়ার ছিল। খোঁচা শমীকের
ভোটের দিন ৪৫ নম্বর ওয়ার্ডে বুথের মধ্যেই হাতাহাতিতে জড়িয়ে পড়েছিল কংগ্রেস এবং তৃণমূল সমর্থকরা৷ তবে এই ওয়ার্ডটি দীর্ঘদিন ধরেই কংগ্রেসের দখলে ছিল৷ এ বারেও এই ওয়ার্ডটি দখলে রাখার আশায় ছিল কংগ্রেস। এদিন ভোটের ফল ঘোষণা হতেই কংগ্রেসের আশার পালে নতুন করে হাওয়া লাগে।
সকাল ১০টা পর্যন্ত গণনা শেষে দেখা যাচ্ছে এখনও পর্যন্ত ৭৪.২ শতাংশ তৃণমূল-কংগ্রেস। অন্যদিকে বামেরা পেয়েছে ৯ শতাংশ ভোট। সেখানে বিজেপি পেয়েছে ৮ শতাংশ।