রাজীব জানিয়েছেন, তিনি গত ১০ বছর ধরেই অনলাইনে কাজ করছেন। তিনি ৩ বছর ধরে লটারির টিকিট কাটছেন। এই প্রথম তিনি জিতেছেন বলেও জানিয়েছেন।
ঘনিষ্ঠ মহলে বিষয়টিই অস্বীকার করছেন অনুব্রত। এমনকী অনব্রতর সহকারীরাও এখনও কিছুই জানেন না। তাহলে কীভাবে তার নাম এল লটারি সাইটে, এই প্রশ্নের সদুত্তর এখনও মেলেনি।
কিছুদিন আগেই লটারি কেটে রাতারাতি কোটপতি হয়ে গিয়েছিলেন জয়নগরের প্রৌঢ়। অন্যদিকে তার কিছুদিন আগে লটারির টাকায় কোটিপতি হতে দেখা গিয়েছিল মেদিনীপুর সদর ব্লকের শিরোমনি এলাকার বাসিন্দা শিশির নন্দীকে।
লটারির টিকিটে ১ কোটি জিতলেন দক্ষিন ২৪ পরগনার জয়নগরের বৃদ্ধ। দিন আনা-দিন খাওয়া পরিবারের একযোগে এত ধনরাশি কখনও আসতে পারে তা বাড়ির কেউই আশা করেনি। তাউ আচমকা ভাগ্য ফেরার খবরে হতচকিত সকলেই।
এক লটারিতেই কোটিপতি হয়ে চমকে দিলেন পশ্চিম মেদিনীপুরেরমেদিনীপুর সদর ব্লকের শিরোমনি এলাকার বাসিন্দা শিশির নন্দী। আর তারপরেই প্রাণ ভয়ে আশ্রয় নিলেন স্থানীয় থানায়।
মুর্শিদাবাদের জঙ্গিপুর মহকুমার ঘুনাথগঞ্জের মির্জা পাড়ার বাসিন্দা সামিউল শেখের জীবন বদলে গিয়েছে। এক টিকিটে 'কোটিপতি' বনে গিয়েছেন দিন আনা দিন খাওয়া সামিউল।
শনিবার সন্ধ্যায় ৩০ টাকা দিয়ে লটারি কেটেছিলেন। এরপরেই ওই লটারিতে এক কোটি টাকা মিলে যায়। এদিকে আতঙ্কে নিরাপত্তা চেয়ে রবিবার সাতসকালে বালুরঘাট থানায় পরিবার নিয়ে হাজির ওই যুবক।