‘সৌজন্যমূলক’ হলেও মমতা আর লালুপ্রসাদের আগামী সাক্ষাৎকারকে বেশ গুরুত্বপূর্ণ মনে করছে রাজনৈতিক মহল। দুজনের বিজেপি বিরোধী অবস্থান রাজনীতির ময়দানে যথেষ্ট প্রভাব ফেলতে পারে।
শনিবার বিকেল ৪টের সময় কালীঘাটে দলীয় বৈঠক ডেকেছেন তৃণমূল সুপ্রিমো। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আবহে এই বৈঠক বিরোধীদের ধরাশায়ী করতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল।
ভয়াবহ মৃত্যুর পাশাপাশি স্বজনহারা মানুষদের গভীর শোক নিয়েও সমবেদনা ফুটে উঠেছে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের লেখা কবিতায়।
নবান্ন সূত্রে জানা গিয়েছিল এবার পাহাড় সফরে একাধিক পরিকল্পনা নিয়ে যাচ্ছিলেন মমতা। বেশি প্রাধান্য পাবে বিনিয়োগ এবং চা শিল্প।
ক্ষমতায় আসার পর থেকেই পাহাড়ের মানুষের সুবিধা অসুবিধার কথা বুঝতে বারবার সেখানে ছুটে গিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। এবারও মূলত পাহাড়ে শিল্পের বিকাশ ও উন্নতি প্রসঙ্গেই একাধিক বৈকের লক্ষ্যে সেখান যাচ্ছেন মমতা।
শুক্রবারই এগরার বেআইনি বাজি কারখানায় বিস্ফোরণের তদন্ত প্রসঙ্গে জানতে চান মুখ্যসচিব। এই ঘটনার ঠিক পরের দিনই মুখ্যমন্ত্রীর এগড়া সফর যথেষ্ট তাৎপর্যপূর্ণ।
শুক্রবার ভার্চুয়াল মিটিং-এ হরেকৃষ্ণ দ্বিবেদী জানান, বেআইনি বাজি উদ্ধারে বার বার অভিযান চালাতে হবে।
এদিন টুইটবার্তায় ১২ বছর আগের স্মৃতি তুলে ধরে সমসাময়িক পরিস্থিতিকে বর্ণনা করেছেন পশ্চিমবঙ্গের তিনবারের মুখ্যমন্ত্রী।
বুধবার প্রথমেই নবান্নের ছয় তলায় পৌঁছন মুখ্যমন্ত্রী। সেখানকার কাজকর্ম খতিয়ে দেখেন মুখ্যমন্ত্রী। তারপরই ১২ তলায় অর্থ দফতরে পৌঁছন তিনি।
এদিন নিয়োগ দুর্নীতি মামলায় হাই কোর্টের রায় নিয়েও মুখ খোলেন তিনি। এবিষয়ও তিনি তোপ দাগলেন ডিএ আন্দোলনকারীদের উদ্দেশ্যেও। চাকরিহারা ছেলেমেয়েদের পাশে দাঁড়ানোর বার্তা দিলেন রাজ্যের প্রশাসনিক প্রধান।