কোন ক্ষেত্রে কাজের গতি কতটা সন্তোষজনক সেবিষয়টিও খতিয়ে দেখা হবে। আজকের বৈঠকে উঠে আসতে পারে দুয়ারে সরকার থেকে রাস্তা তৈরি অব্দি একাধিক বিষয়।

২০০৭ সালে রিজওয়ানুরের মৃত্যুকে কেন্দ্র করে উত্তাল হয়ে উঠেছিল রাজ্য রাজনীতি। সময়ের সঙ্গে ফিকে হয়ে আসে রিজওয়ানুরের স্মৃতি। তবু মুখ্যমন্ত্রীর সঙ্গে যোগাযোগ রয়েছে রিজওয়ানুরের পরিবারের।

কলকাতার রেড রোডে নমাজ পাঠে অংশ নিলেন ইসলাম ধর্মীয় মানুষরা। শনিবার সকালে বক্তব্য রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ও সাংসদ অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। একই সঙ্গে অক্ষয় তৃতীয়া উপলক্ষ্যেও বাংলার মানুষকে শুভেচ্ছা জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রী। 

সমাজবাদী পার্টির প্রধান অখিলেশ যাদবের সঙ্গে সাক্ষাতের পরেই বিজু জনতা দলের প্রধান নবীন পট্টনায়েকের সঙ্গে দেখা করতে যাচ্ছেন তৃণমূল সুপ্রিমো মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

করোনা নিয়ে ফের বড় বার্তা দিতে দেখা গেল মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়কে।  বৃহস্পতিবার নেতাজি ইন্ডোর স্টেডিয়ামে প্রশাসনিক বৈঠকে আসেন তিনি। সেখান থেকেই করোনা যুদ্ধে মানুষকে সচেতন করতে দিতে দেখা যায় নতুন বার্তা। 

এর আগে একাধিকবার কংগ্রেসের বিরুদ্ধে চাঁচাছোলা ভাষায় তোপ দাগতে দেখা গিয়েছে তৃণমূল কংগ্রেসের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়কে। তাঁর সাফ দাবি ছিল, ‘‘কংগ্রেসকে একটি ভোট মানে বিজেপিকে একটি ভোট।’’

করোনা পরিস্থিতি মোকাবিলায় একদিকে যেমন কড়া প্রশাসনিক পদক্ষেপ করা হচ্ছে, তেমনই এবার অসহায় করোনা রোগীদের বাড়ি বাড়ি খাবার পাঠানোর ব্যবস্থাও করছে রাজ্য সরকার। করোনা আক্রান্তদের জন্য রান্না করা খাবার বাড়ি পৌঁছে দেওয়ার ব্যবস্থা করেছে সরকার। 

উদ্বেগের আবহেই মমতার করোনা সংক্রমণ নিয়ে বাড়তে থাকে জল্পনা। অনেকেই বলতে থাকেন করোনার কবলে পড়ছে মুখ্যমন্ত্রী। এদিন নবান্নে সাংবাদিক বৈঠকের শুরুতেই এই বিষয়ে ধোঁয়াশা কাটালেই মমতা নিজেই। তার সাফ দাবি, “আমার কোভিড হয়নি, অযথা জল্পনা করে খবর করলেই তো হবে না।”

বাংলা। গত কয়েকদিন ধরে গোটা রাজ্যে গড়ে ১০ হাজারের বেশি করোনা সংক্রমণ দেখতে পাওয়া যাচ্ছে। এমতবস্থায় নতুন করে করোনা বিধির উপর জোর দিতে অনুরোধ করেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায়। একইসঙ্গে এদিন নবান্ন থেকে সাংবাদিক বৈঠকে করোনা আক্রান্তদের দ্রুত আরোগ্যও কামনা করেন তিনি।

রাজনীতি ছাড়াও সাহিত্য চর্চায় সমানভাবে আগ্রহী মমতা। অবসর সময়ে বই লেখেন। লেখেন কবিতা, গল্প। এছাড়া তিনি ভালো ছবিও আঁকেন।চটজলদি কবিতা লেখার প্রতিভাও রয়েছে তাঁর। দলের স্লোগান থেকে বক্তৃতা সবই প্রায় তত্‍‌ক্ষণাত্‍‌ বলেন। আগে থেকে কোনোটিরই প্রস্তুতি থাকে না।