বিশ্বের অধিকাংশ বিজ্ঞানী ওমিক্রনের আচরণ বোঝার চেষ্টা করছে। শুরু হয়েছে তথ্যের আদান প্রদান। এখনও পর্যন্ত পাওয়া রিপোর্টের ভিত্তিতে বিজ্ঞানীদের মতে ওমিক্রনের বিরুদ্ধে টিকাগুলি কার্যকর।

উদ্বেগজনক পরিস্থিতির মধ্যেও অবশেষে মিলল স্বস্তি। গতকাল ওই শিশুর ফের করোনা পরীক্ষা করা হয়। আজ সেই রিপোর্ট নেগেটিভ আশায় স্বস্তিতে রাজ্যের স্বাস্থ্য মহল থেকে শুরু করে শিশুটির পরিবারও।

বেনিয়া গ্রাম চত্বরে কনটেইনমেন্ট জোন ঘোষণা করা হয়েছে। সেইসঙ্গে মেডিকেল টিম সহ পুলিশ আধিকারিকদের নিয়ে গঠন করা হয়েছে স্পেশাল গ্রুপ। 

বুধবার ওমিক্রন (Omicron Variant) পৌঁছে গিয়েছে পশ্চিমবঙ্গে (West Bengal)। এই ভেরিয়েন্টকে হালকা ভাবে নিলে অবস্থা হবে ব্রিটেনের (Britain) মতো। 
 

সম্প্রতি ওই শিশু আবু ধাবি থেকে ভারতে এসেছিল। আবু ধাবি থেকে প্রথমে তার পরিবার আসে হায়দরাবাদে। হায়দরাবাদ বিমানবন্দরে নামার পর ওই পরিবারের প্রত্যেক সদস্যের করোনা পরীক্ষা করা হয়।

অবশেষে বাংলায় ঢুকে পড়ল ওমিক্রন (Omicron)। আক্রান্ত মুর্শিদাবাদের (Murshidabad) ৭ বছরের শিশু।

স্বাস্থ্য দফতরের তরফে জানানো হয়েছে, মহারাষ্ট্রে ওমিক্রনে আক্রান্তের সংখ্যা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮। আর দেশে এই সংখ্যাটা বেড়ে দাঁড়িয়েছে ৫৭। তবে সম্প্রতি যে আট জনের শরীরে ওমিক্রনের খোঁজ মিলেছে তাঁদের মধ্যে কারও গত কয়েকদিনে বিদেশ ভ্রমণের কোনও রেকর্ড নেই বলে জানা গিয়েছে। 

পাকিস্তানের পর এবার চীনে শনাক্ত হল করোনাভাইরাসের নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রনে আক্রান্ত রোগীর। এই প্রথম চীনে ওমিক্রন আক্রান্ত রোগীর সন্ধান মিলল। জানা গিয়েছে, চীনের উত্তরাঞ্চলীয় শহর তিয়ানজিনে গত বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, এক ব্যক্তি করোনার উপসর্গ নিয়ে  কোভিড টেস্ট করাতে আসেন। এবং টেস্টের জন্য দেওয়া নমুনা বিশ্লেষণ করে দেখা যায়, তিনি ওমিক্রন ভ্যারিয়েন্টে আক্রান্ত। 

 দক্ষিণ কোরিয়ার রাসায়নিক ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক লি-জং-উকের নেতৃত্বে একটি গবেষণা দল আণবিক ডায়গনিস্টিক প্রযুক্তি তৈরি করেছেন। 

অ্যান্টি করোনাভাইরাস সংস্থা জানিয়েছে করাচির এক মহিলা ওমিক্রনে আক্রান্ত হয়েছেন। ৫৭ বছর বয়েসী ওই মহিলা ভ্যাকসিনের কোনও ডোজই নেননি।