জগদ্ধাত্রী পুজোয় সময় পরিবারের সব সদস্য নিজেদের পৈতৃক বাড়িত চলে আসেন ।
কৃষ্ণনগরের জগদ্ধাত্রী পুজো নিয়ে রয়েছে এক ইতিহাস। কার্তিক মাসের শুক্লা নবমী তিথিতে দেবী জগদ্ধাত্রীর পুজো অনুষ্ঠিত হয়। রাজা কৃষ্ণচন্দ্র মা জগদ্ধাত্রীর স্বপ্নাদেশ পেয়ে এই পুজো শুরু করেন। কুমারী মেয়ে রূপী জগদ্ধাত্রীর স্বপ্নাদেশ পান রাজা কৃষ্ণচন্দ্র।
কৃষ্ণনগরে মা জলেশ্বরীর পুজো হয় মালোপাড়ায় (Malopara)। এখানে জগদ্ধাত্রী পুজোর নবমীর দিন ধুনো পোড়া হয়। এদিন এখানে যার মানত পূরণ হয় তিনি গায়ে ভিজে কাপড় জড়িয়ে সরা নিয়ে বসেন মায়ের সামনে। সরার মধ্যে আগুন জ্বালানো হয়।
কাগ্রাম জুড়ে জগদ্ধাত্রী পুজোর মধ্যে ১১টি পারিবারিক পুজো ও ১২টি পুজো সর্বজনীন। সর্বজনীন বিভিন্ন পুজো কমিটির বাজেট এবার করোনা আবহে কমিয়ে আনা হয়েছে।
জগদ্ধাত্রী পূজার নিয়মটি একটু স্বতন্ত্র। দুটি প্রথায় এই পুজা হয়ে থাকে। অনেকে সপ্তমী থেকে নবমী দুর্গাপূজার ধাঁচে পুজা করে থাকেন। আবার অনেকে নবমীর দিনই তিন বার পূজার আয়োজন করে সপ্তমী, অষ্টমী ও নবমী পুজা সম্পন্ন করেন।
কোভিড বিধি মেনে পরিবারের মঙ্গল কামনায় বৃহস্পতিবার সকালের অর্ঘ্য দিয়ে সম্পন্ন হল ছট পুজো পুরুলিয়ায়। পুরুলিয়া শহরের সাহেব বাঁধ,পারবেলিয়া দামোদর নদের ঘাট এবং ঝালদা শহরে সূর্যোদয়ের অর্ঘ্য দেওয়ার ভিড় ছিল চোখে পড়ার মতো।
প্রথমে অবশ্য চন্দননগর পুলিশ কমিশনারের প্রধান অর্ণব ঘোষ জানিয়েছিলেন, জগদ্ধাত্রী পুজোতেও চন্দননগরে বহাল থাকছে নাইট কারফিউ। উচ্চপর্যায়ের নির্দেশিকা না আসা পর্যন্ত নাইট কারফিউ চলবে।
সম্প্রীতির বাতাবরণেই ছটের উৎসবে মাতল মুর্শিদাবাদে । ছট পুজোয় অবাঙালি পুণ্যার্থীরদের সুবিধে করে দিতে প্রশাসনের পাশাপাশি সংখ্যালঘু মুসলিম বাঙালি ভাইরাও উৎসাহ নিয়ে এগিয়ে এলেন।
দীপাবলি (Diwali) শেষ হওয়ার সাথে সাথে শুরু হয়ে যায় ছটপুজোর (Chhath Puja) প্রস্তুতি। কার্তিক শুক্লা চতুর্থী থেকে কার্তিক সপ্তমী পর্যন্ত চারদিন ধরে চলে ছটপুজো (Chhath Puja)। বিস্তারিত জানুন এই পুজো প্রসঙ্গে।
ঐতিহ্যের 'সাঙ'‐এর দাবিতে লড়াই কৃষ্ণনগরবাসীর। মঙ্গলবার থানা ঘেরাও করে চলল বিক্ষোভ। সাঙের পাশাপাশি রাজবাড়িতে ঠাকুর নিয়ে যাওয়ার দাবিতে রাস্তা অবরোধ করে চলে বিক্ষোভ।