প্রতিটি বাঙালি বাড়িতেই ১৪ প্রদীপ জ্বালিয়ে ১৪ শাক খাওয়ার রীতি প্রচলিত ছিল। এই দিনে ১৪ পুরুষের উদ্দেশ্যে প্রদীপ জ্বালানো হত। মনে করা হত এদিনে তাঁদের আত্মা নেমে আসে।
ভয়াবহ দূষণের ধাক্কায় রবীন্দ্র এবং সুভাষ সরোবরের জলে অক্সিজেনের মাত্রা কমে এসেছে। তাই দূষণের জেরে এবারেও রবীন্দ্র এবং সুভাষ সরোবরে বন্ধ ছট পুজো।
এলাকার আন্দি, মহিশগ্রাম, বড়কাপসা, বিছুর, দেবগ্রাম ও কল্যাণপুর গ্রামগুলিতে কিছু প্রাচীন পুজো রয়েছে। যেগুলি ঘিরে প্রতিবছরই ভক্তদের মধ্যে চরম উন্মাদনা দেখা যায়। পরবর্তীতে গ্রামগুলিতে নতুন পুরনো মিলিয়ে প্রায় ২৫০টি পুজো হয়ে থাকে।
দেবীর আদেশে এই মন্দিরে কোনও ছাদ বা আচ্ছাদন কিছুই নেই। চারিদিক দেওয়াল দিয়ে ঘেরা রয়েছে। আর খোলা আকাশের নিচেই পরম জাগ্রত দেবীনগর কালীবাড়ির দেবী পূজিতা হন বেদীতেই।
কালীঘাটের সেবক হালদারদের সংবাদ পাঠালেন মহারাজা, তারাপীঠের বামাক্ষ্যাপাকে নিয়ে তিনি যাচ্ছেন কালীঘাটে। মহারাজ সেবাইতদের নির্দেশ দিলেন একঘণ্টা যেন মন্দিরে কোনও যাত্রী প্রবেশ করতে না পারে। আর সে ব্যবস্থার জন্য সেবাইতদের অনেক টাকাও দিলেন মহারাজ।
মন্দির নেই, নেই মা কালীর কোনও মূর্তি। পাহাড় জঙ্গল ঘেরা খোলা আকাশের নিচের শিলাকেই কালীরূপে পুজো দেন ভক্তরা। প্রাচীন কাল থেকে এভাবেই পাহাড়ি কালীপুজো হয়ে আসছে পুরুলিয়ার ঝালদায়।
চলতি বছরের ৪ নভেম্বর কালীপুজো। প্রতিমা নিরঞ্জন প্রসঙ্গে নবান্নের তরফে নির্দেশিকায় জানানো হয়েছে, ৫, ৬ ও ৭ নভেম্বর প্রতিমা নিরঞ্জন করা হবে। রবিবারের মধ্যেই রাজ্যের সব প্রতিমা নিরঞ্জন করতে হবে বলে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
কার্তিক মাসের শুক্লপক্ষে অমাবস্যা তিথিতে মা কালী পুজিত হন। ইতিমধ্যেই ঘরে ঘরে শুরু হয়ে গিয়েছে সেই পুজোর প্রস্তুতি। গত বছর করোনার জন্য আনন্দে ভাটা পড়লেও এবার সকলে প্রস্তুতি। জেনে নিন পুজোর সময়।
বর্ধমানে (Burdwan) নিষিদ্ধ শব্দ বাজির বিরুদ্ধে অভিযান চালালো পুলিশ। পুলিশি অভিযানে উদ্ধার হয় প্রায় ৪০কেজি শব্দ বাজি, একজনকে আটক করা হয়েছে।
কোজাগরীর আরাধনায় নজির সৃষ্টি করলো মুর্শিদাবাদের ৭ মৃন্ময়ী। যখন লক্ষীদেবীকে বরণ করে নিতে ব্যাস্ত বাংলার সনাতন সমাজ ঠিক তখনই সাক্ষাৎ সাত জন মানবী লক্ষ্মীর দেখা মিলল মুর্শিদাবাদ জেলার বিভিন্ন প্রান্তে।