রামদেব ও বালকৃষ্ণকে জিজ্ঞাসা করেছিল কেন গতকাল ক্ষমা চাওয়া হয়েছিল। এটি আগেই করা উচিৎ ছিল বলেও দাবি করেছে সুপ্রিম কোর্ট।
রামদেব ও বালকৃষ্ণ দুজনই আদালতের কাছে তাদের আচরণের জন্য মিডিয়াতে প্রকাশ্যে ক্ষমা চাওয়া-সহ এক একতরফাভাবে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছিল সুপ্রিম কোর্টে মামলা চলাকালীন।
আদালতে উপস্থিত ছিলেন যোগগুরু রামদেব। তাঁর আইনজীবী বলেন 'আমরা একটি নিঃশর্ত ক্ষমা প্রার্থনা করছি। বাবা রামদেব এখানে ব্যক্তগতভাবে উপস্থিত থেকে ক্ষমা প্রার্থনা করছেন।'
সুপ্রিম কোর্ট গত মাসে পতঞ্জলিকে সংস্থার পণ্য ও ওষুধগুলির কার্যকারিতাা দাবি করে যে আশ্বাস দিয়েছে তা লঙ্ঘন করার জন্য ধমক দিয়েছিল।
সুপ্রিম কোর্ট বলেছে, এই ধরনের বিজ্ঞাপনের মাধ্যমে গোটা দেশকে বিভ্রান্ত করা হচ্ছে। সরকার চোখ বন্ধ করে বসে আছে। এটি খুব দুর্ভাগ্যজনক।
রামদেব মহারাষ্ট্রের থানেতে একটি যোগ শিবিরের সময় মহিলাদের পোশাক নিয়ে বিতর্কিত মন্তব্যের জন্য সোশ্যাল মিডিয়ায় সমালোচিত হয়েছেন। একটি যোগ শিবিরে রামদেবকে বলতে শোনা গিয়েছিল যে মহিলাদের শাড়ি, সালোয়ার স্যুট এবং কিছু না পরলেও সুন্দর দেখায়।