জেলার একটি বড় অংশের ছাত্র স্কুল বন্ধ থাকার কারনে পরিযায়ী শ্রমিকে পরিনত হয়েছে। ওই পরিযায়ী ছাত্রদের ফের স্কুল মুখী করা বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের মাথা ব্যাথার কারন হয়ে উঠেছে।

পর্যাপ্ত পরিমাণ শিক্ষকের অভাব থাকার ফলেও অনেক পড়ুয়াও ওই স্কুল ছেড়ে অন্যত্র গিয়ে ভর্তি হচ্ছে বলে জানা গিয়েছে। আর সেই কারণেই ধুঁকতে বসা এই স্কুলদুটিকে বন্ধ করে দেওয়ার উদ্যোগ নিয়েছে জেলা স্কুল শিক্ষা দফতর। 

সমস্ত শিক্ষক-শিক্ষিকারা বাংলার সাংস্কৃতিক, সাহিত্যিক এবং শৈল্পিক পরিমণ্ডলকে শিক্ষার্থীদের আমনে তুলে ধরেছিলেন এক অপূর্ব শিক্ষনীয় ভঙ্গিমায়। শিক্ষকদের প্রতিভা, সৃজনশীলতা বিদ্যালয়ের পরিবেশকে বহুগুণে উন্নত করেছে যাতে প্রতিটি শিশু প্রারম্ভিক স্তর থেকেই আরও উন্নতর শিক্ষালাভে সচেষ্ট হন।

করোনা পরবর্তী স্কুল চালু হলেও অধিকাংশ ছাত্র স্কুলে আসছে না।  সহপাঠীদের ফেরাতে এবার পথে নামল সহপাঠীরাই, প্রশংসায় পঞ্চমুখ স্থানীয় বিধায়ক সহ জেলা বিদ্যালয় পরিদর্শকও।

মুর্শিদাবাদের ভগবানগোলায় বালিকা বিদ্যালয় সরকারি স্কুলে মিড ডে মিলের সঙ্গে মেয়াদ উত্তীর্ণ আয়রন ট্যাবলেট বিলির অভিযোগ। ঘটনার প্রতিবাদে বিক্ষোভে সামিল পড়ুয়া ও অভিভাবকরা।

বিদ্যালয়ে পড়ুয়াদের ফিরিয়ে আনতে অযোধ্যা কালীদাসি বিদ্যানিকেতনের শিক্ষক শিক্ষিকারা গত ৩ ডিসেম্বর পথ নাটক 'ফিরে চলো তোমার স্কুলে' শালগ্রাম মোড়ে করেছিল। শিক্ষকরা সবাই মিলে গ্রামে গ্রামে পথ নাটক করছেন। যার নাম 'ফিরে চলো তোমার স্কুলে'। 

২০১৪ সালে পঞ্চম শ্রেনীতে ভর্তি হয় মাত্র এক জন ছাত্রী। কিন্তু ২০১৯ সালে ফের পড়ুয়া শূন্য হয়ে পড়ে ওই বালিকা বিদ্যালয়।

গ্রামের স্কুলের অধিকাংশ ছাত্রছাত্রীই কৃষক পরিবরের। অনেক ছাত্রছাত্রী আবার কৃষিকাজের সঙ্গে যুক্ত। অনেকে আবার দিনমজুর পরিবারের সদস্য। ফলে শীতের সময় সকাল ৯টার আগে তাদের বাড়িতে রান্না বসছে না।

স্কুলের ক্লাস রুমের মধ্যেই ধূমপান, ছাত্রীদের অশ্লীল আচরণের ভিডিও ভাইরাল। চার ছাত্রছাত্রীকে সাসপেন্ড করল বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ। 

স্কুলগুলিতে পড়ুয়াদের সংখ্যা অনেকটাই কমে গিয়েছে। আর এটাই এখন সব থেকে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে স্কুলগুলির কাছে। তাই এবার এই সমস্যা মেটাতে নয়া উদ্যোগ নিলেন বসিরহাট দক্ষিণের বিধায়ক সপ্তর্ষি বন্দ্যোপাধ্যায়।