মেইতেই সম্প্রদায়ের বেশিরভাগ হিন্দু সম্প্রদায়ের মানুষ এবং কুকি সম্প্রদায়ের সংখ্যাগরিষ্ঠ অংশ খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের। এই কারণেই, অনেকে বলছেন যে, এটি ধর্মীয় সংঘাত, জাতিবিদ্বেষের কারণে খুন করা হচ্ছে।
শুধু পোশাকে নয় মণিপুরের নারকীয় ঘটনার প্রতিবাদে হাতে কালো আর্ম ব্যান্ড পরেও এসেছিলেন অনেকে।
রাজ্যের বিভিন্ন প্রান্তে প্রতিবাদ মিছিলের আয়োজন করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার থেকেই শুরু হবে প্রতিবাদ কর্মসূচি।
মোরে এলাকায় অনেকগুলি বাড়িতেই আগুন লাগিয়ে দেওয়া হয়। আগুন লাগানো হয় বন বিভাগের অফিসেও।
মণিপুর সমস্যা সধামানের একমাত্র পথ হল কুকি-মেইতিদের মধ্যে সুসম্পর্ক। কি করে এই সম্পর্কের ভিত শক্ত হবে তারই হদিশ দিলেন প্রাক্তন আইপিএস।
তিনি জানিয়েছেন, রাজ্য সরকার জড়িত বলেই এতদিনেও লাগাম টানা যাচ্ছে না জাতিহিংসায়।
তার স্বামী, এস চুরাচাঁদ সিং, যিনি ৮০ বছর বয়সে মারা যান, একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী ছিলেন যাকে প্রাক্তন রাষ্ট্রপতি এপিজে আব্দুল কালাম সম্মানিত করেছিলেন।
মিজোরামের প্রাক্তন জঙ্গি সংগঠন একটি বিবৃতি জারি করে মণিপুরের মেইতিদের মিজোরাম ছাড়ার ডাক দিয়েছে। মেইতিদের নিরাপত্তার কারণেই বিবৃতি বলে সংগঠনের দাবি।
তিন মে থেকে জাতিগত হিংসায় উত্তপ্ত হচ্ছে মণিপুর। ইম্ফল উপত্যকায় সংখ্যাগরিষ্ট মেইটিদের সঙ্গে পাহাড়ের দখলদদার কুকি সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হয়ে।
এই নিয়ে শনিবার পর্যন্ত ইম্ফলকাণ্ডে মোট পাঁচ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।