ধর্ষণ করা আর অপহরণ করা, দুটি ঘটনা একযোগে একই সময়ে ঘটা স্বাভাবিক নয়। ফলত, দুই প্রেমিক-প্রেমিকার মধ্যে কে মিথ্যা অভিযোগ করছেন, সেই বিষয়টিও তদন্ত করে দেখছে পুলিশ।
আরোহীর আসনে বসে থাকা যুবক তরুণীকে চেপে ধরে জোর করে তুলে ধরে বাইকের ওপরে বসিয়ে দেয়। তারপরেই চালক বাইকটি চালাতে শুরু করে।
মণিপুরের তাঁর গ্রামের বাড়ি থেকে অপহরণ করা হয়েছে। গতকাল অর্থাৎ শনিবার সকাল ১০টার দিকে তাঁর বাড়িতে হানা দেয় একদল অজ্ঞাতপরিচয় দুষ্কৃতী।
ছাত্রী পুলিশকে জানায়, শুক্রবার সে পরিচিত এক ছেলের আমন্ত্রণে স্যান্ডিস কম্পাউন্ডে গিয়েছিল। যুবকটি তাকে অপহরণ করে স্যান্ডিসের সামনে একটি লোকালয়ের একটি ভাড়া ঘরে নিয়ে যায়।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই গণনা শুরু হয়েছে। তবে অশান্তিছবি এখনও অব্যাহত। গণনাকেন্দ্র থেকে শুরু করে অন্যত্র হিংসার ঘটনা ঘটছে। আক্রান্তের তালিকায় বিরোধীরা।
ভাইরাল হওয়া ভিডিওতে দেখা যায়, অভিযুক্ত ব্যক্তি মেয়েটিকে জোর করে কোলে নিয়ে জঙ্গলে আগুন জ্বালিয়ে সাত পাক ঘোরে। একজন মহিলা তাকে তা করতে বাধা দিতে দেখা যায় কিন্তু ছেলেটি পুরো পাক নেওয়ার পরেই মেয়েটিকে ছেড়ে ফেলে চলে যায়।
পাকিস্তানে সংখ্যালঘু হিন্দু সম্প্রদায়ের কন্যা ও মহিলাদের টার্গেট করার ঘটনা এটিই প্রথম নয়। বিশেষ করে সিন্ধু প্রদেশে গত কয়েক বছরে এ ধরনের অনেক জঘন্য ঘটনা ধারাবাহিকভাবে সামনে এসেছে
ঘটনাকে কেন্দ্র করে উত্তপ্ত হয় ওঠে বাকচা এলাকা। সোমবার রাতেই থানার সামনে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন ময়নার বিধায়ক অশোক দিন্দা ও অনুগামীরা। এই খুনের সঙ্গে ময়নার প্রাক্তন তৃণমূল বিধায়ক সংগ্রাম দলুইয়ের যোগ থাকার অভিযোগ তুলছে তাঁরা।
২৪ সেপ্টেম্বর নাসারপুর এলাকা থেকে অপহরণ করা হয় ১৪ বছর বয়সী মীনা মেঘওয়ারকে। মিরপুর খাসে একইভাবে অপহরণের শিকার হয়েছেন আরেক কিশোরী। হিন্দু এবং অন্যান্য সংখ্যালঘুরা পাকিস্তানের জনসংখ্যার ৩.৫ শতাংশ।
রবিবার শিশুটি বাড়ি থেকে বেরিয়ে নিখোঁজ হয়ে যায়। মঙ্গলবার তার দেহ উদ্ধার হয় প্রতিবেশীর বাড়ির ছাদ থেকে। এই ঘটনা ঘিরে রবিবার ব্যাপক চাঞ্চল্য ছড়ায় শান্তিনিকেতন থানার অন্তর্গত মোলডাঙা এলাকায়।