কোঅর্ডিনেশন কমিটিতে রয়েছে, কংগ্রেসের সাধরণ সম্পাদক কেসি বেনুগোপাল, এনসিপি প্রধান শারদ পাওয়ার, তামিলনাড়ুর মুখ্যমন্ত্রী এমকে স্ট্যালিন, শিবসেনা নেতা সঞ্জয় রাউত, আরজেডি নেতা তেজস্বী যাদব, তৃণমূল কংগ্রেসের সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সোশ্যাল মিডিয়া পোস্টে অভিষেক দাবি করেছেন, করদাতাদের টাকা খরচ করে ইডি দীর্ঘ দিন ধরে তদন্ত করেও তথ্যপ্রমাণ পেশ করতে ধারাবাহিকভাবে ব্যর্থ।Abhishek Banerjee tmc leader targets ED on social media from US
আদালতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়ায়ের বিরুদ্ধে দায়ের হওয়া এফআইআর খারিজের আবেনদ জানিয়েছিলেন তাঁর বিচারপতি অভিষেকমনু সিংভি। পাশাপাশি তৃণমূল নেতার রক্ষাকবচেরও দাবি জানান হয়েছিল।
একাধিক নামের উল্লেখ করে সেই ব্যক্তিদের বঙ্গের ভোটে তৃণমূলের প্রার্থী করতে চেয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। সেই চিঠি পাওয়া গেছে ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রের কাছে।
সুজয়কৃষ্ণ ভদ্রকে ম্যারাথন জিজ্ঞাসাবাদের পরেই নিয়োগ দুর্নীতির নথিতে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের নাম যোগ করে পিএমএলএ মামলার বিচারকারী কর্তৃপক্ষের কাছে পাঠানো হয়।
সময় কম থাকায় আজ অভিষেকের মামলার শুনানি হয়নি। এরপর আগামী সোমবার বিকেল সাড়ে ৪টেয় শুনানি হবে বলে ঘোষণা করা হয়েছে।
ফের একটি অভিযোগ দায়ের করা হল অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। রাজ্য পুলিশের ডিজিপির কাছে এই অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে। অভিযোগে বলা হয়েছে রাজনৈতিক মঞ্চ থেকে বিজেপি নেতাদের বিরুদ্ধে হামলার প্ররোচনা যুগিয়েছেন অভিষেক।
বিজেপি সরকারের মূল হাতিয়ার ‘ডবল ইঞ্জিন সরকার’-কে ঠুকে অভিষেক বলেন, ‘ভাই! সিঙ্গেল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ইন্টারনেট চলছে, আর ডবল ইঞ্জিন সরকারের প্রদেশে ৩ মাস ধরে ইন্টারনেট বন্ধ রয়েছে। এর দ্বারাই প্রমাণ হয় যে, ডবল ইঞ্জিন সরকার কতটা অযোগ্য এবং অদক্ষ।’
বিকেলের বিমানেই নয়াদিল্লি চলে যেতে পারেন তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক।
পর পর ২টি FIR দায়ের হয়েছে তৃণমূলের সর্ব ভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের বিরুদ্ধে। দুটি মামলাই কলকাতার পৃথক পৃথক থানায় দায়ের করা হয়েছে।