কোভিড পর্যালোচনা বৈঠকে প্রধানমন্ত্রী কোভিড-ক্লাস্টর নিয়ন্ত্রণের ওপর বিশেষ জোর দিয়েছেন। সক্রিয় নজরদারি অব্যাহত রাখতে পরামর্শ দিয়েছেন। রাজ্যগুলিকে প্রয়োজনীয় প্রযুক্তিগত সাহায্য প্রদান করার কথা বলেছেন। সংক্রমণ রুখতে মাস্ক ব্যবহার ও নিরাপদ শারীরিক দূরত্ব বিধি মেনে চলার ওপর বিশেষ জোর দেন তিনি। প্রধানমন্ত্রী এদিন বলেছেন প্রয়োজনে মুখ্যমন্ত্রীদের সঙ্গেও তিনি বৈঠক করবেন।
সম্প্রতি বিশ্বস্ত সূত্রে একাধিকবার এই তথ্য সামনে এসেছে যে সরকারি স্বাস্থ্য দফতর থেকে কোভিড ১৯-এর পরীক্ষার শংসাপত্র চাইতেই বিদেশ থেকে আসা বহু যাত্রী অর্থের বিনিময়ে ভুয়ো শংসাপত্র দেওয়ার কথা বলেছেন। এমনকী, বহু মানুষ এমন শংসাপত্রও দিয়েছেন যেগুলো ভেরিফাই করে দেখা গিয়েছে তা ভুয়ো।
গত কয়েকদিনের মধ্যেই কলকাতায় দারুণভাবে বেড়েছে দৈনিক নতুন কোভিড-১৯ (COVID-19) রোগীর সংখ্যা। তার দায় পুরোপুরি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের (Mamata Banerjee), এমনটাই দাবি করল বঙ্গ বিজেপি (BJP Bengal)
শমীক ভট্টাচার্য আরও বলেন, কেন্দ্রীয় সরকারের আগাম সতর্কতা, রাজ্য সরকারের স্বাস্থ্য বিভাগের অধিকর্তাদের সতর্কবার্তার পাশাপাশি উপেক্ষা করা হয়েছে বিশেষজ্ঞ গবেষকদের সতর্কবার্তা।
আরব নিউজ টুইট করে জানিয়েছেন ইসরায়েলে ফ্লোরোনা রোগের প্রথম কেস রেকর্ড করেছে। এটি কোভিড ১৯ ও ইনফ্লুয়েঞ্জের ডলব সংক্রমণ। অন্যদিকে ইসরায়েলের জাতীয় স্বাস্থ্য প্রদানকারীরা আপোষহীন রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা সম্পন্ন ব্যক্তিদের শুক্রবার কোভিড-১৯ এর বিরুদ্ধে চতুর্থ টিকা দেওয়ার কর্মসূচি শুরু করেছে।
২০২১ সালের এপ্রিল মাসে ভারতে হানা দিয়েছিল কোভিড-১৯ মহামারির বিধ্বংসী দ্বিতীয় তরঙ্গ। আর সেই সময়ই ভারতের পবিত্রতম নদী গঙ্গার জলে ভেসে উঠেছিল শয়ে শয়ে মৃতদেহ।
২০২২ সালে প্রথম তিন মাসের মধ্যেই পাঁচটি রাজ্যে নির্বাচন হবে। সেগুলি হল গোয়া, মণিপুর, উত্তরাখণ্ড, উত্তর প্রদেশ, পঞ্জাব। এই অবস্থায় ওমিক্রন আক্রান্তের সংখ্যা বাড়ছে।
একটি পরিসংখ্যনে দেখা যাচ্ছে এপ্রিল সামে দেশে হঠাৎ বেড়ে গিয়েছিল মেডিক্যাল অক্সিজেনের চাহিদা। ১২ এপ্রিল দৈনিক অক্সিজেনের চাহিদা ছিল ৩৮৪২ মেট্রিকটন। ২৫ এপ্রিল তা বেড়ে দাঁড়ায় ৮৪০০ মেট্রিকটনে।
ই-পেমেন্টের কারণে নগদহীন লেনদেন শুধু সহজই হয়নি, সরকারও সেই টাকার উপরে নজর রাখতে পারছে। যার ফলে কর ফাঁকি দেওয়া দূর হয়ে গিয়েছে।
কোভিড ১৯-এর কারণে পঞ্চম টেস্ট যে বাতিল হতে পারে তার শঙ্কা একটা ছিল। কারণ ভারতীয় দলের দ্বিতীয় ফিজিও-র কোভিড ১৯ পরীক্ষার ফল পজিটিভ এসেছে। এই ফিজিও-ই গত কয়েক দিন ধরে পুরো ভারতীয় দলের ফিজিও-র কাজ করছিলেন।