বয়স, লিঙ্গ, দৈহিক ওজন এবং জলবায়ুর উপর নির্ভর করে জলের প্রয়োজনীয়তা ব্যক্তিভেদে পরিবর্তিত হয়। তবে, সমস্ত মানুষের জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে জল পান করা আবশ্যক। আসুন জেনে নিই বিভিন্ন বয়সের মানুষের কতটা জলপান করা উচিত?
আপনি স্বাচ্ছন্দ্যে স্নানও করতে পারবেন। গ্রীষ্মে ট্যাঙ্কের জল ঠান্ডা করতে আপনি কোন কোন টিপস অনুসরণ করতে পারেন তা আসুন জেনে নিন।
গরমে স্বস্তি পেতে ঠান্ডা জল পান করেন অনেকে। আর এতেই হচ্ছে মারাত্মক ক্ষতি। গরমে ভুলেও খাবেন না ফ্রিজে রাখা ঠান্ডা জল, হতে পারে এই পাঁচটি ক্ষতি। জেনে নিন কী কী।
আপনি যদি গ্রীষ্মে প্রচুর পরিমাণে লেমনেড পান করেন বা ওজন কমানোর জন্য অন্ধভাবে লেবুজল পান পান করেন তবে আপনার এর পার্শ্ব প্রতিক্রিয়াগুলিও জানা উচিত। তো চলুন জেনে নিই এর ফলে সৃষ্ট অসুবিধাগুলো।
অনেক সময় জলশূন্যতা আটকানোর জন্য সাদা জল পান করা সঠিক পদ্ধতি নাও হতে পারে।রইল ইলেক্ট্রোলাইট জল তৈরির ঘরোয়া উপায়
এবারের গরমকালে অন্যকোনও পাত্রে নয়, পানীয় জল রাখুন মাটির পাত্রে। আর দেখুন তাতে কতটা স্বাস্থ্য ভালো থাকে আপনার। কারণ গরমকালে মাটির পাত্রে অর্থাৎ কুঁজো বা মাটির কলসীতে রাখা পানীয় জল খুবই উপকারী
ওজন কমাতেও অ্যালোভেরার জুস অনেক কার্যকরী। অ্যালোভেরার রস নিয়মিত খেলে শরীরের বাড়তি মেদ দূর হয়। কোনওরকম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ছাড়াই ওজন কমাতে সাহায্য করে অ্যালোভেরা।
শীত-গ্রীষ্ম সর্বদাই গরম জলে স্নান করা শ্রেয়। পেশী টানের সমস্যা থেরে সর্দি-কাশি হওয়ার সমস্যা কেটে যায়। পাশাপাশি হালকা গরম জলে স্নান করলে শরীর ঝরঝরে লাগে
নারকেল জল আপনার ত্বকের উন্নতি ঘটায়, যা আপনার ফর্সা ত্বক দেয়, তাহলে চলুন জেনে নেওয়া যাক কিভাবে নারকেল জলের মুখের ত্বক উজ্জ্বল করা যায়.....
বেশির ভাগ মানুষ ওষুধ খাওয়ার সময় জল ব্যবহার করে তার তিক্ততা এড়াতে, কিন্তু সেই জল স্বাভাবিক তাপমাত্রার হয়, যার কারণে ওষুধের তিক্ততা রক্ষা হয়, কিন্তু বিশেষ কোনো প্রভাব শরীরে পড়ে না।