‘ব্যাঙ্ক বাঁচাও দেশ বাঁচাও মঞ্চ’ সংগঠনের তরফে এবার সরাসরি চিঠি পাঠানো হয়েছে ভারতের অর্থ ও কর্পোরেট বিষয়ক মন্ত্রী নির্মলা সীতারমনের কাছে।
একাধিক নামের উল্লেখ করে সেই ব্যক্তিদের বঙ্গের ভোটে তৃণমূলের প্রার্থী করতে চেয়ে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের কাছে চিঠি পাঠানো হয়েছিল। সেই চিঠি পাওয়া গেছে ‘কালীঘাটের কাকু’ সুজয় কৃষ্ণ ভদ্রের কাছে।
২০১৬ সালে পরীক্ষা হয়ে যাওয়ার পর কেন ২০১৮ সালে উপদেষ্টা কমিটির হাতে শিক্ষক নিয়োগের ভার দেওয়া হয়েছিল, সেই নিয়েই রয়েছে সন্দেহ।
কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী অমিত শাহ লিখেছেন, বিরোধীরা সহযোগিতায় আগ্রহী নয়। তারা দলিত বা মহিলাদেক কল্যাণে আগ্রহী নয়, তাদের স্লোগানিংএর তা স্পষ্ট।
সীমা হায়দার ভারতের থাকার অনুমতি চেয়েছেন রাষ্ট্রপতি দ্রৌপদী মুর্মুর কাছে। সেখানেই তিনি বলেছেন, ভারতের সংস্কৃতি আর ঐতিহ্য তাঁকে গভীরভাবে প্রভাবিত করেছে।
ভোট পর্বে রাজ্যজুড়ে চলা হিংসার ঘটনার দায় রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী তথা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রীকেই নিতে হবে বলে জানিয়েছেন তিনি।
রাজ্যপাল সি ভি আনন্দ বোসের কাছে আইনজীবী মারফত চিঠি পাঠিয়েছেন উত্তরবঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রাক্তন উপাচার্য ওমপ্রকাশ মিশ্র।
লোকসভার স্পিকারকে চিঠি লিখেছেন বাঁকুড়ার সাংসদ সৌমিত্র খান। সোশ্যাল মিডিয়ায় সেই চিঠি পোস্ট করেছেন তিনি। বলেছেন, পশ্চিমবঙ্গে সংবিধানকে জোর করে দমন করছে তৃণমূল সরকার।
নির্বাচনে ৩০২ ভোটে হেরে গিয়েছিলেন স্নেহলতা হেমব্রম। কিন্তু তারপরই দলবল নিয়ে বিডিওর ওপর চড়াও হয়। তাঁকে জিতিয়ে দেওয়ার জন্য হুমকি দেয়। অভিযোগ সুকান্তর।
পঞ্চায়েত ভোটে সন্ত্রাসের বিষয় কেন্দ্রীয় সরকারের হস্তক্ষেপে তদন্তের আর্জি জানালেন তিনি। এই মর্মে শনিবারই অমিত শাহকে চিঠি দিলেন রাজ্য বিজেপির সভাপতি।