এই বিশ্ব বিখ্যাত মন্দিরটি ভগবান বিষ্ণুর অবতার ভগবান কৃষ্ণকে উৎসর্গ করা হয়েছে। পুরীর এই পৌরাণিক মন্দিরটি নিজেই বেশ অতিপ্রাকৃত। ৮০০ বছরেরও বেশি পুরানো এই পবিত্র মন্দিরের সঙ্গে সম্পর্কিত এমন অনেক রহস্যময় এবং অলৌকিক জিনিস রয়েছে যা আশ্চর্যজনক। এমনকি বিজ্ঞানের কাছেও এর উত্তর নেই।
দিঘায় জগন্নাথ ধাম উপহার দিতে চলেছেন মমতা। ২০২৩ সালের মধ্যেই এবার দিঘায় নতুন আকর্ষণ হতে চলেছে জগন্নাথ ধাম। ভিত্তি প্রস্তরের মধ্য দিয়ে এবার শুভ সূচনা হয়েছে।
মন্দির সর্ব সাধারণের দর্শনের জন্য খোলা থাকবে সকাল ৬ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত। সমস্ত দিন ভক্তরা ভগবানের দর্শনের জন্য মন্দিরে প্রবেশ করতে পারেন। তবে, করোনভাইরাস রোগের প্রভাব রোধ করার ব্যবস্থা হিসাবে মন্দির চত্বরকে স্যানিটাইজ করার জন্য সমস্ত রবিবারে জনসাধারণের দর্শনের জন্য মন্দির বন্ধ থাকবে।
জানুয়ারির শুরুতেই মন্দির কর্তৃপক্ষের তরফে জানানো হয়েছিল, রাজ্যে করোনার সংক্রমণ বেড়ে যাওয়ার কারণেই মন্দির বন্ধ রাখা হবে। করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পরই ভক্ত ও মন্দিরের কর্মীদের স্বাস্থ্যের কথা চিন্তা করে ১০ জানুয়ারি থেকে ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত মন্দির বন্ধ রাখার সিদ্ধান্ত নিয়েছিল মন্দির কর্তৃপক্ষ।
৯ মাস বন্ধ থাকার পর ডিসেম্বরে খুলেছিল পুরীর জগন্নাথ মন্দির(Puri Jagannath Temple)। কিন্তু ফের করোনা ভাইরাসের (Coronavirus) সংক্রমণের কারণ বন্ধ হয়ে গেল পুরী মন্দির। ৩১ জানুয়ারি পর্যন্ত আপাতত মন্দির জগন্নাথ ধাম।
পুরীর ধাঁচেই জগন্নাথ মন্দির এবার দিঘায়। এই প্রকল্পে ১২৮ কোটি টাকা বরাদ্দ করলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায়।
পুরীর জগন্নাথ মন্দিরের দানবাক্সে জমা পড়ল ২৮ লক্ষ টাকা। জগন্নাথ মন্দিরে পাঁচ জন মিলে প্রণামীর খুচরো আর নোট গুনতে পাঁচ ঘণ্টা কাবার হয়ে গিয়েছে।
রথই উধাও হয়ে গেল এবারের রথযাত্রায়। জগন্নাথ বলরাম আর বোন সুভদ্রা তাই বাধ্য হয়ে মাসির বাড়ি গেলেন চার চাকার গাড়িতে।
সোমবার শুভ রথযাত্রা উপলক্ষে দেশবাসীকে 'জয় জগন্নাথ' বলে শুভেচ্ছাবার্তা জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী মোদী, মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্য়োপাধ্য়ায় এবং রাষ্ট্রপতি রামনাথ কোবিন্দ। শুভ দিনে সকলের সুখ, সমৃদ্ধি এবং সুস্বাস্থ্য কামনা করেছেন তাঁরা।
প্রিয়াঙ্কা সাহানি। এই মুহূর্তে বেঙ্গালুরুর একটি কোম্পানিতে কর্মরত তিনি। কিন্তু, তাঁর বাড়ি ওড়িশার কেন্দ্রপাড়ায়। এবারের রথযাত্রা অন্যভাবে পালন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন।