ভারত অরুণাচলপ্রদেশের দিবাং নদীর ওপর তৈরি করছে জলবিদ্যুৎ প্রকল্প। এই প্রকল্পের জন্য তৈরি বাঁধ দেশের সবথেকে উঁচু বাঁধ হবে।
গোয়ার মাথায় উঠল সাফল্যের মুকুট। কেন্দ্রীয় সরকারের 'হার ঘর জল' প্রকল্পে প্রথম এই উপকূলবর্তী রাজ্যটি। শুক্রবার কেন্দ্রীয় সরকারের জলশক্ত মন্ত্রক ঘোষণা করেছে দাদর, নগর হাভেলি ও দমন-এর সর্বত্রই বাড়ি বাড়ি পৌঁছে গেছে পানীয় জলের লাইন।
জলশক্তি মন্ত্রকের মতে হিমাচল প্রদেশের একটি জেলার নাম ১০০তম জেলা হিসেবে 'হার ঘর জল' মিশন প্রকল্পের অধীনে নথিভুক্ত করা হয়েছে। 'হার ঘর জল' প্রকল্পের সেই জেলাটি হল চাম্বা। বাকি চারটি জেলা হল, ভদ্রদ্রি, কাঠগুদাম, জয়শঙ্কর ভূপালপল্লি ও কোমরাম ভীম আসিফবাদ ও হরিয়ানার মেওয়াত।
কেন্দ্রের কাছে কাছে বিরাট সাফল্য পেল মমতা সরকার। বিধানসভা ভোটকে নজরে রেখে এক সময় যে প্রকল্পের সূচনা করেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী এবার বিধানসভা ভোটের পরে সেই প্রকল্পকে স্বীকৃতি দিল কেন্দ্র। গ্রামে মানুষের কাছে পানীয় জল পৌঁছে দেওয়ার নিরিখে এবার দেশের মধ্যে শীর্ষ স্থানে বাংলা।
মাথার উপরে ছাদ দেওয়ার প্রতিশ্রুতি দিয়ে ক্ষমতায় এসেছিলেন মমতা। চালু করেছিলেন গীতাঞ্জলি আবাসন প্রকল্প। এখন এই প্রকল্পই তৃণমূল নেতাদের কাটমানির উৎস হয়ে উঠেছে। উপভোক্তার তালিকা তৈরিতেও হয় ব্যাপক অনিয়ম ও দুর্নীতি।
'হর ঘর জল' প্রকল্প নিয়ে মমতার সমালোচনায় নরেন্দ্র মোদী
২০১৯ সালের স্বাধীনতা দিবসের দিন এই প্রকল্প চালু করা হয়েছিল
তবে গত বছর বাংলায় চালু হয়েছে 'জলস্বপ্ন' প্রকল্প
আরও এক প্রকল্প ঘিরে শুরু হল তরজা