বিভিন্ন ধনের ধাতু দ্বারা প্রস্তুতকারক গয়নার ওপর ১.২৫ শতাংশ জিএসটি বসানোর দাবি জানিয়েছে জেম অ্যান্ড জুয়েলারি ডোমেস্টিক কাউন্সিল। ২২ ক্যারেট সোনায় ইএমআই চালুর আবেদনও করা হয়েছে। আয়কর বিভাগের সেকশন ৪০এ-তে পরিবর্তনের প্রস্তাবও দেওয়া হয়েছে।
১.৩ লক্ষ কোটি টাকার নিচে নেমে গেল ডিসেম্বর মাসের গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি (GST) সংগ্রহ। তবে, গত দুই বছরের ডিসেম্বর মাসের সঙ্গে তুলনা করলে দেখা যাচ্ছে অনেকটাই বেশি আয় হয়েছে সরকারের।
৩১ ডিসেম্বর দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হল ৪৬ তম জিএসটি কাউন্সিলের বৈঠক। জামাকাপড় ও জুতোর ওপর বাড়ছে না জিএসটি। জানালেন কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রী নির্মলা সীতারমন।
১ জানুয়ারি থেকে দামী হচ্ছে না নিত্যদিনের বস্ত্র ও জুতো। ৩১ ডিসেম্বর শুক্রবার দিল্লিতে অনুষ্ঠিত হবে ৪৬ তম গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স কাউন্সিলের বৈঠক।
দ্য সেন্ট্রাল বোর্ড অফ ইনডিরেক্ট ট্যাক্সেস অ্যান্ড কাস্টমসের পক্ষ থেকে জানান হয়েছে, গুডস অ্যান্ড সার্ভিসেস ট্যাক্স বা জিএসটি জমা দেওয়ার সময়সীমা আরও দুমাস পর্যন্ত বাড়ান হল। ৩১ ডিসেম্বরের বদলে আগামী ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত জিএসটি জমা দেওয়ার সুবিধা রয়েছে।
বস্ত্রশিল্পের ওপর জিএসটি বাড়িয়ে পাঁচ শতাংশ থেকে ১২ শতাংশ করা হচ্ছে। ফলে দেড় কোটি মানুষ চাকরি হারাতে চলেছে এবং এক লক্ষ ইউনিট বন্ধ হয়ে যাবে। টুইটে এমনই লেখেন প্রাক্তন অর্থমন্ত্রী অমিত মিত্র। ১ জানুয়ারি থেকে বস্ত্রশিল্পে বাড়তে চলেছে জিএসটি। মোদীর এই পদক্ষেপের কটাক্ষ করেন অমিত মিত্র। টুইটে লিখলেন, আরও একটি ভুল পদক্ষেপ নিতে চলেছে সরকার।
জিএসটি সংগ্রহে সাফল্য পেল মোদী সরকার। মঙ্গলবার টুইট করে মোদী সরকারের সাফল্যের খতিয়ান তুলে ধরলেন ইলেকট্রনিকস, তথ্যপ্রযুক্তি, দক্ষতা উন্নয়ন ও উদ্যোক্ত প্রতিমন্ত্রী শ্রী রাজীব চন্দ্রশেখর।
কেন্দ্রীয় সরকার রাজ্যগুলিকে নিয়মিত প্রাপ্য বয়েকা হিসেবে আইজিএসটি খাতে সংগ্রহ থেকে সিজিএসটি বাবদ ২৭ হাজার ৩১০ কোটি টাকা ও এসজিএসটি বাবদ ২২ হাজার ৩৯৪ কোটি টাকা মিটিয়েছে।
অবশেষে অক্টোবর কিছুটা হলেও মিলল স্বস্তি
মিলল অর্থনীতির চাকা ঘোরার ইঙ্গিত
অক্টোবরে ১ লক্ষ কোটি টাকা ছাড়ালো ভারতের জিএসটি সংগ্রহ
কোভিড সত্ত্বেও গত বছরের থেকে বৃদ্ধি ১০ শতাংশ