দিতে হবে ৭ লক্ষ টাকা।
না হলেই ফাঁসানো হবে মিথ্যা ধর্ষণের মামলায়।
এমনভাবেই একের পর এক হিউম্যান রিসোর্স ম্যানেজারের কাছ থেকে তোলা আদায় করত।
শেষ পর্যন্ত কী হল তার পরিণতি?
ডোমজুড় থানার অন্তর্গত নিবড়া ৬ নম্বর জাতীয় সড়কের ধারে প্রায় বছর খানেক ধরে ব্যবসা করছেন পরিবহন ব্যবসায়ী আরশাদ খান আশরাফী।