ইতিমধ্যেই কাউন্টডাউন শুরু হয়ে গেছে। বলিউডের অন্দরমহলে কান পাতলেই শোনা যাচ্ছে ১৪ এপ্রিল সাত পাকে বাঁধা পড়বেন রণবীর ও আলিয়া জুটি। মাত্র ৫০ জন অতিথি নিয়েই সম্পন্ন হবে বিবাহ অনুষ্ঠান। মূলত দুই পরিবারের কাছের পরিজন ও বন্ধুরাই আমন্ত্রিত থাকবেন বিয়ের অনুষ্ঠানে। সম্প্রতি বিয়ে সংক্রান্তও আরও নতুন তথ্য সামনে এসেছে। জানা যাচ্ছে, রাজকীয় এই বিয়েতে বেশ কড়া নিরাপত্তা ব্যবস্থা করা হয়েছে। নিরাপত্তার কথা মাথায় রেখে প্রায় ২০০ বাউন্সার মোতায়েন করা হয়েছেন। এমনকী চারিদিকে ড্রোন দিয়ে নজরদারি চালানো হবে। যদি বিয়ের এই কড়া নিরাপত্তা নিয়ে এখনও পর্যন্ত কাপুর পরিবারের পক্ষ থেকে কোনও বিবৃতি দেওয়া হয়নি।
ঘটনার ভিডিও ইতিমধ্যেই নেটদুনিয়ায় ভাইরাল হয়েছে। তাতে দেখা যাচ্ছে, গোটা এলাকা ঢেকে গেছে কালো ধোঁয়ায়। তেল ডিপোতে আগুন জ্বলতেও দেখা গেছে। এই ঘটনার তীব্র নিন্দা করেছেন নেটিজেনরা।
বীরভূমের রামপুরহাট থানার নারায়ণপুর গ্রামের বাসিন্দা চন্দ্রনাথ। ডাক্তারি পড়তে ২০১৮ সালে সুদুর ইউক্রেনে পাড়ি দিয়েছিলেন। এবারই ছিল তাঁর শেষ বর্ষের পড়া। পড়া শেষ করেই বাড়িতে ফেরার কথা ছিল তাঁর। কিন্তু, তার আগেই রাশিয়ার সঙ্গে ইউক্রেনের যুদ্ধ তার স্বপ্ন ওলট-পালট করে দিয়েছে।
স্বয়ংক্রিয় ট্রেন সুরক্ষা সিস্টেম- পরীক্ষা করা হচ্ছিল। দুর্ঘটনার এড়াতে কভাচ (Kavach) প্রকল্পটি গ্রহণ করেছে ভারতীয় রেলওয়ে। এর মূল লক্ষ্য দুর্ঘটনা এড়ানো নয়। যা কোনও রকম ট্রেন দুর্ঘটনা না ঘটে তার দিকে নজর দেওয়া।
একাধিকবার পাক মদতপুষ্ট জঙ্গিদের সাহায্য করার জন্য অস্ত্র, গোলাগুলি ফেলে গেছে। কিন্তু এই প্রথম পাকিস্তানি ড্রোনের মাধ্যমে ফেলা হল রাসায়নিক। যা নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছে স্থানীয় প্রশাসন।
তামিলনাড়ু, আসম, রাজস্থানসহ দেশের একাধিক দেশে ড্রোনযাত্রা শুরু হয়েছে। এদিন প্রধানমন্ত্রী বলেন নীতি যদি ঠিক হয় তাহলে দেশ কতটা উন্নতি করতে পারে তা প্রমাণ করছে এই দিন। কিন্তু কিছু দিন আগে পর্যন্ত এই দেশে ড্রোন তেমনভাবে পরিচিত ছিল না।
আবুধাবি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ড্রোন হামলায় মৃত ২ ভারতীয়। সব মিলিয়ে ৩ জন মৃত ও ৬ জন আহত বলে জানা গিয়েছে।
আবুধাবি আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে ড্রোন হামলা। দায় স্বীকার করল ইরান সমর্থিত হুথি বিদ্রোহীরা।
মেলা উপলক্ষে জোরদার করা হয়েছে নিরাপত্তা ব্যবস্থাও। এদিকে পুণ্যস্নানের পাশাপাশি গঙ্গাসাগরে চলছে কপিলমুনি মন্দিরের পুজো। সেখানেও ঢল নেমেছে ভক্তদের।
রনে একটি অভ্যন্তরীন GPS নেভিগেশন সিস্টেম ব্যবহার করা হয়। এটি পূর্বে প্রোগ্রাম করা ফ্লাইট প্রোফাইল বা গ্রাউন্ড কন্ট্রোল স্টেশন অর্থাৎ যেখান থেকে ড্রোনটির উড়ান শুরু হয়ে সেখান থেরে কন্ট্রোল করা যায়।