বিজেপি রাজ্য সভাপতি ও বালুরঘাট কেন্দ্রের বিজেপি প্রার্থী সুকান্ত মজুমদারকে দেখে গো ব্যাক স্লোগান ওঠে। জানা গিয়েছে, বালুরঘাট লোকসভা কেন্দ্রের একটি বুথে গোলযোগের অভিযোগ পেয়ে সেখানে পৌঁছেছিলেন বিজেপি প্রার্থী। এ সময় পুলিশের সঙ্গে তার বাকবিতণ্ডা হয়।
দলীয় কর্মীদের উজ্জীবিত করার সময়ই তিনি বলেন, তৃণমূল কর্মী আর সমর্থক এক নয়, দুটোই আলাদা।
সন্দেশখালি নিয়ে সারা রাজ্য জুড়ে যখন রাজনৈতিক টালমাটাল, তখন দক্ষিণ ২৪ পরগণা থেকেও তৃণমূলের জনসভায় আসার জন্য মানুষের খামতি নেই।
প্রকাশ্য জনসভায় লাভলি বলেন, “দল থাকলে রোজগার হবে। দলটা না থাকলে কিছুই হবে না।
রাজপুর সোনারপুর পুরসভা চেয়ারম্যান পল্লব দাস জানান এখনও তাদের কাছে কোনও অভিযোগ এসে পৌঁছয়নি। এদিকে, তৃণমূল কাউন্সিলর পাপিয়া হালদার রাস্তায় বেরোলে যুব-নেতা এবং তাঁর সমর্থকরা তাকে হুমকি দিচ্ছেন বলে অভিযোগ।
দলের প্রধান নেত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের কথা স্মরণে রেখে এই ভুল সংশোধন করে নিতে চাইলেন বিধায়ক নরেন্দ্রনাথ চক্রবর্তী।
ভোট পরবর্তী হিংসায় উত্তপ্ত খেজুরি। তৃণমূল কর্মীকে পুড়িয়ে মারার চেষ্টার অভিযোগ বিজেপির বিরুদ্ধে। বিজেপি বলল গোষ্ঠীদ্বন্দ্বের জের।
ভোট ঘোষণার পর থেকে গত ৩০ দিনে মুর্শিদাবাদে মৃতের সংখ্যা দাঁড়াল ১২। নির্বাচনের দিন মৃত্যু হয়েছে চার জনের।
দিকে দিকে তৃণমূল কর্মীদের ওপর হামলা হওয়ার ঘটনাকে মর্মান্তিক এবং দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে রাজ্যের শাসকদল।
কোচবিহার সফরে রাজ্যপাল সিভি আনন্দ বোস। দেখা করেন নীশিথ প্রামাণিক-সহ বিজেপি নেতারা। রাজ্যপাল গেলেন বিজেপির নিহত কর্মীদের বাড়িতে। অভিযোগ জানাল বাম আর কংগ্রেসও।