৮ ডিসেম্বর, শুক্রবার তাঁর সাংসদ পদ কেড়ে নেওয়া হয়েছে। সেই ঘটনার পর ১১ ডিসেম্বর, সোমবার, লোকসভা থেকে তাঁকে বহিষ্কার করার সিদ্ধান্তকে চ্যালেঞ্জ জানিয়ে সুপ্রিম কোর্টে গেলেন তৃণমূল নেত্রী।
কমিটি সম্মত হয়েছে যে সাংসদ হিসাবে মহুয়া মৈত্রের আচরণ অনৈতিক এবং অশালীন ছিল, তাই তাকে সাংসদ হিসাবে কাজ চালিয়ে যাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে। এই ঘোষণার সাথে সাথে স্পিকার লোকসভার কার্যক্রম ১১ ডিসেম্বর পর্যন্ত মুলতবি করেছেন।
দেরি না করে তাড়াতাড়ি তাঁকে হাসপাতালে ভর্তি করাতে বলেন চিকিৎসকরা। সোমবার রাতেই SSKM হাসপাতালের উডবার্ন ব্লকে ভর্তি করানো হয় মদন মিত্রকে।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই জফিকুল ইসলামের বাড়িতে তল্লাশি শুরু করেছিল সিবিআই। যদিও সেই সময় তিনি বাড়িতে ছিলেন না।
সকাল ৯টা ১০ মিনিটে রাজারহাটে দেবরাজের বাড়িতে পৌঁছয় সিবিআইয়ের দলটি। যদিও সেই সময় দেবরাজ বাড়িতে ছিলেন না। তাঁর বাড়ির লোক সিবিআই গোয়েন্দাদের জানিয়ে দেন, দেবরাজ বাড়িতে নেই।
নিজের সন্তানকে খাবার খাওয়াতে না পেরে বিক্রি করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছিলেন মা।। মালদহে নির্মম ঘটনা।
প্রথমে বড়মায়ের মাটির মূর্তিতে পুজো দেন অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়। তারপর যান বড় মায়ের নবনির্মিত মন্দিরে। সেখানে সেখানে প্রতিমা দর্শম করেন তিনি।
সোমবার রাজ্যের বিভিন্ন জেলার সাংগঠনিক রদবদলের কথা ঘোষণা করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। তৃণমূল সূত্রের খবর, দলের নেতাদের এই সিদ্ধান্ত থেকেই স্পষ্ট তারা মহুয়া মৈত্রের পাশে রয়েছেন।
টাকা নেওয়া এবং সংসদে প্রশ্ন করার মামলায় অভিযুক্ত তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্রের ঝামেলা বাড়তে চলেছে। বিজেপি সাংসদ নিশিকান্ত দুবে টুইট করে জানিয়েছেন যে তাঁর অভিযোগের ভিত্তিতে লোকপাল অভিযুক্ত সাংসদ মহুয়া মৈত্রের বিরুদ্ধে সিবিআই তদন্তের নির্দেশ দিয়েছে।
বুধবার সকাল এগারোটা নাগাদ কেন্দ্রীয় বাহিনী নিয়ে তন্ময় ঘোষের সমস্ত সম্পত্তিতে হানা দেয় আয়কর অফিসারদের বিশাল টিম। যদিও এই ঘটনার সময় বিধায়ক বাড়িতে ছিলেন না, তিনি বিধানসভায় রয়েছেন বলে একটি সূত্র মারফৎ পাওয়া খবরে জানা যাচ্ছে।