দুধের মতো গুঁড়ো দুধও পুষ্টিগুণে ভরপুর। এটি প্রয়োজনীয় খনিজ এবং ভিটামিন যেমন ম্যাগনেসিয়াম, ক্যালসিয়াম, জিঙ্ক, পটাসিয়ামের পাশাপাশি ভিটামিন এ, ডি, ই এবং কে এর একটি ভাল উৎস।
দুধে থাকা ক্যালসিয়াম হাড় ও দাঁতের সামর্থ্য বাড়াতে সাহায্য করে। দুধ নিয়মিত পানে শরীরের যে কোনও ক্ষত দূর হবে। তেমনই দৃষ্টি শক্তি উন্নত করতে চাইলে খেতে পারেন দুধ। এত পুষ্টিগুণ থাকা সত্ত্বেও দুধ খেলে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। যারা প্রতিদিন অধিক পরিমাণ দুধ খান তাদের শরীরে হতে পারে মারাত্মক ক্ষতি। জেনে নিন।
ভারতীয় আয়ুর্বেদ শাস্ত্রের মতে ছাগলের দুধ শুধুমাত্র সহজে পাওয়া যায়, এমনটাই নয়- এটি একটি উপকারী খাবার। চিকিৎসক রেখা রাধামণি একজন আয়ুর্বেদ বিশেষজ্ঞ।
হিন্দু বাড়িতে বিয়ের অনুষ্ঠানে অনেক বাড়িতে এই আচারটি দেখা যায়, নববধূ গৃহপ্রবেশের সময় চাল ভর্তি একটি ছোট্ট কলসী ডানপা দিয়ে ঠেলে ফেলে দেন। কোথাও আবার দেখা যায় নববধূকে পাথরের থালায় দুধ আর আলতা মেশানো জলে পা ডুবিয়ে দাঁড়াতে হয়।
জ্যোতিষশাস্ত্র অনুসারে, যাদের রাহু গ্রহ তাদের কুণ্ডলীতে দুর্বল তাদের খারাপ প্রভাব এড়াতে একটি বিড়াল রাখার পরামর্শ দেওয়া হয়।
মানব দেহের জন্যই নয়, গাছের জন্যও প্রয়োজন দুধের। আসলে মানবদেহের মতো গাছেও যদি দুধ দেন তাহলে খুবই ভালো হবে। তরতাজা থাকবে বাড়িতে থাকা গাছ।
দুধ খেলেই শরীরে পুষ্টি হয়, বুদ্ধির বিকাশ হয়, যা ছোটবেলা থেকেই সকলেরই জানা। দুধ পানের অনেক উপকারিতা রয়েছে, এতে উপস্থিত ক্যালসিয়াম দাঁত ও হাড় মজবুত করে।
হিন্দু শান্ত্রে উল্লেখ আছে একাধিক উৎসবের। এক একটি বিশেষ তিথিতে পুজিত হন এক একজন দেব দেবী। সেই অনুসারে, প্রতি বছর চৈত্র শুক্লা তৃতীয়া তিথিতে পালি হয় গঙ্গাউর তীজে। তিনি আনুসারে আজ ৪ এপ্রিল পালিত হচ্ছে সেই শুভ উৎসব।
জ্যোতিষ শাস্ত্র অনুসারে, মানি প্ল্যান্ট মা লক্ষ্মীর (Maa Laxmi) সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত। মায়ের কৃপা পেতে নিত্যদিন তাঁর পুজো করে থাকি। কিন্তু, জানেন কি মা লক্ষ্মী দুধ তুষ্ট হন। মা লক্ষ্মীর কৃপা পেতে মা-কে অনেকেই দুধ নিবেদন করে থাকেন। এবার মানি প্ল্যান্টেও দিন দুধ।
আপনি অবশ্যই আপনার সন্তানের স্বাস্থ্য সম্পর্কিত সমস্ত কিছুর খুব যত্ন নিচ্ছেন, কিন্তু দুধের বোতল সম্পর্কে আপনার কাছে খুব কমই কোনো তথ্য আছে। প্লাস্টিকের ব্যবহার আমাদের স্বাস্থ্যের জন্য খুবই ক্ষতিকর। এতে শিশুদের দুধের বোতলে গবেষণার সময় বিশেষ ধরনের রাসায়নিক রাসায়নিক বিসফেনল-এ পাওয়া গেছে। যা পরবর্তীতে শিশুদের বিভিন্ন ধরনের রোগের জন্ম দেয়।