গত ১২ নভেম্বর মা হয়েছেন বিপাশা বসু। মাত্র তিনদিনের মাথাতেই হাসপাতাল থেকে ছুটি পেলেন বিপাশা বসু ও তার এক একরত্তি কন্যা। পাপারাৎজির উদ্দেশ্য হাসিমুখে পোজও দেন বিপাশা ও করণ।
কার্তিক মাসের শুক্লা নবমী তিথিতে দেবী জগদ্ধাত্রীর বাৎসরিক পুজো অনুষ্ঠিত হয়। হিন্দু বাঙালির ধর্মীয় মানসে রাজসিক দেবী দুর্গা ও তামসিক কালীর পরেই স্থান সত্ত্বগুণের দেবী জগদ্ধাত্রীর।
পরিচালক লাকি মুখোপাধ্যায়ের ক্ষোভ, 'নারী প্রগতি, নারী উন্নয়ন, নারী স্বাধীনতা নিয়ে চায়ের কাপে প্রায়ই ঝড় ওঠে। তবুও ঘরের মেয়ে কানন দেবীর জীবনী নিয়ে বাংলা সংস্কৃতির পীঠস্থান কলকাতায় কোনও নাট্য প্রযোজনা নেই'
চলতি বছরে ২৪ শে অক্টোবর কালীপুজো। এদিন সকলেই মেতে ওঠেন শ্যামা মায়ের আরাধনায়। এদিন শক্তিরূপিনী দেবীর আরাধনার দিন। মা কালীর পুজোর সময় বিশেষ কিছু নিয়ম রয়েছে, যা সকলেরই মেনে চলা উচিত। কালীপুজোর দিনে ভুলেও করবেন না এই কাজগুলি । সামান্য ভুলের কারণেই রুষ্ট হবেন মা কালী এবং পিছু ছাড়বে না দুঃখ-দুর্দশা।
জানা গেছে,এই মন্দিরে আগে ডাকাতি করতে যাওয়ার আগে ডাকাতরা কালী মাতার পুজো করে ডাকাতি করতে যেতেন। সেই সময় থেকেই শুরু হয় গোবরজর্নার কালীমাতার পুজো। তারপর থেকেই চৌধুরী পরিবারের সদস্যরা রীতিনীতি মেনে করে আসছেন কালীপূজো।
প্রাচীনকালে বাঙালি বণিকরা লক্ষ্মীপুজো শেষে বাণিজ্যের উদ্দেশ্যে যাত্রা করতেন। সেই সময় জন্ম নেয় একটি প্রবাদ, “বাণিজ্যে বসতে লক্ষ্মী”।
লক্ষ্মীপুজো সনাতন ভারতবর্ষের একটি বহু প্রাচীন উৎসব। বৃহদ্ধর্ম পুরাণ সহ বিভিন্ন শাস্ত্রে রয়েছে লক্ষ্মীর উল্লেখ। আবার বৌদ্ধতন্ত্রে দেবী লক্ষ্মীর নাম বসুধারা। জৈন তীর্থঙ্কর মহাবীরের মাতা ত্রিশলা রাতে গজলক্ষ্মীকে স্বপ্নে দেখেছিলেন।
পুরাণমতে, সত্য, ত্রেতা, দ্বাপর, কলি যুগে দেবী লক্ষ্মী চার রূপে পৃথিবীতে এসেছিলেন। ত্রেতা যুগে তিনিই সীতা। এই দিনে সীতার বনবাস হয়েছিল। তিনি ঠিক সন্ধের সময়ে একচড়া অন্নভোগ খেয়েছিলেন।
ঠিক যেমন সকল দেব-দেবীর বাহন কোনও না কোনও পশু বা পাখি। একইভাবে, দেবী লক্ষ্মীর বাহন হল পেঁচা। আসুন জেনে নিই কীভাবে পেঁচা হয়ে উঠল দেবী লক্ষ্মীর বাহন, কী রয়েছে এর কারণ।
শাস্ত্রে বিশ্বাস করা হয় যে মন্দিরে লক্ষ্মীর মূর্তি সঠিক দিকে স্থাপন করা হলে বিশেষ উপকার পাওয়া যায়। এমন পরিস্থিতিতে ধর্মীয় শাস্ত্র অনুসারে চলুন জেনে নেওয়া যাক কোন দিকে লক্ষ্মী ও গণেশের মূর্তি স্থাপন করা উত্তম।