হিন্দু ধর্মে পিতৃপক্ষের গুরুত্ব অনেক। এই সময় পিতৃপুরুষের আশীর্বাদ পাওয়া যায়। হিন্দু ধর্ম অনুযায়ী এই সময় পাঁচটি গাছ লাগালে ভগবানের আশীর্বাদ পাওয়া যায়।
এই সময়ে কিছু বিশেষ নিয়ম পালন করলেই দেবী মা তার ভক্তদের আশীর্বাদে ভরে দেন এবং তাদের সমস্ত ইচ্ছা পূরণ করেন এবং কষ্ট দূর করেন।
ইচ্ছেমতো বদল করা চলবে না কোনও ভবন, মেরামতির ক্ষেত্রেও রাখতে হবে বিশেষ নজর। শান্তিনিকেতনে এখন একগুচ্ছ কড়া নিয়মের গণ্ডী।
কথিত আছে যে বাড়িতে যেখানে গণেশ স্থাপন করা হয়, সেখানে কিছু বিশেষ জিনিস রাখতে হবে। এতে রাহু-কেতুর কারণে সৃষ্ট ত্রুটি দূর হয়।
ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার দিনে পবিত্র নদীতে স্নান করাও শুভ বলে বিবেচিত হয়, এবার ভাদ্র বা কৌশিকী অমাবস্যার সঠিক তারিখ নিয়ে সংশয় রয়েছে যে এটি ১৪ সেপ্টেম্বর নাকি ১৫ সেপ্টেম্বর পালিত হবে।
ভাদ্র মাসের শুক্লপক্ষের চতুর্থী গণপতির পূজার জন্য সবচেয়ে শুভ ও ফলদায়ক বলে মনে করা হয়। কিন্তু আপনি কি জানেন যে গণপতির বিভিন্ন মূর্তি ভিন্ন ফল দেয়। আসুন জেনে নিই এর ধর্মীয় তাৎপর্য।
বাজি তৈরির নিয়ম সংক্রান্ত বিষয় নিয়ে শুক্র ও শনিবার উচ্চ পর্যায়ের বৈঠক হয়েছে। বেআইনি বাজি কারখানা রোখার জন্য কড়া ব্যবস্থা নিচ্ছে রাজ্য সরকার।
পুরাণ অনুযায়ী রবিবার সূর্যদেবের আরাধনা করলে মনের সব ইচ্ছে দূর হয়। কাজে বাধা পার করা যায়। যে কোনও কাজে সাফল্য পাওয়া যায়। আর জীবনে মান-সম্মান আর জীবনে কখনও ঐশ্বর্যের অভাব হয় না।
বাস্তু অনুসারে, ঘরে রাখা যে কোনও জিনিস সঠিক দিকে এবং সঠিক জায়গায় রাখা উচিত। তবেই আপনি আপনার বাড়ির জন্য সেই ভগবানের সম্পূর্ণ আশীর্বাদ পেতে সক্ষম হবেন।
তাঁর কোন রূপের পূজা করলে কী কী উপকার হবে এবং সেই মূর্তি পূজার নিয়ম কী, তা আমাদের শাস্ত্রে বলা হয়েছে। তো চলুন আপনাকে বলি লাড্ডু গোপাল থেকে শুরু করে বাঁশি ধারক বা রাধা কৃষ্ণ পর্যন্ত কোন মূর্তিকে একসাথে পূজা করা উচিত।