হাতে গোনা কয়েকটি জায়গায় অশান্তির খবর হয়েছে বলে দাবি তাঁর এবং সেইসমস্ত জায়গায় তৃণমূলের কর্মীদের ওপরেই টার্গেট করে আক্রমণ চালানো হয়েছে বলে একযোগে বিজেপি, সিপিআইএম এবং কংগ্রেসকে নিশানা করেছেন কুণাল ঘোষ।
দিকে দিকে তৃণমূল কর্মীদের ওপর হামলা হওয়ার ঘটনাকে মর্মান্তিক এবং দুঃখজনক বলে উল্লেখ করেছে রাজ্যের শাসকদল।
রাজ্যে শূণ্য থাকলেও পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে শক্তি বৃদ্ধি হচ্ছে জাতীয় কংগ্রেসের। পঞ্চায়েত নির্বাচনের আগে ফের ধাক্কা খেল শাসক শিবির।একমাসের ব্যবধানে পরপর দুইজন শাসকদলের পঞ্চায়েত সদস্যের দলত্যাগে অস্বস্তিতে পড়েছে তৃণমূল কংগ্রেস।
হরিশ্চন্দ্রপুর ২ নম্বর ব্লকের দৌলত নগর গ্রাম পঞ্চায়েতের অন্তর্গত আমদোল ঘাট সহ পার্শ্ববর্তী কয়েকটি বুথ থেকে প্রায় ৮০০ কংগ্রেস কর্মী যোগ দেয় তৃণমূলে। পঞ্চায়েত সমিতির কৃষি কর্মাধ্যক্ষ মোঃ সামাউনের নেতৃত্বে হয় এই যোগদান।
যোগদানকে গুরুত্ব দিতে নারাজ তৃণমূল নেতৃত্ব। তাদের দাবি ভোটের আগে প্রচারে আসার জন্য কংগ্রেস নাটক করছে। বিধানসভা ভোটের মতোই পঞ্চায়েত ভোটেও উন্নয়ন দেখে মানুষ দুহাত তুলে তৃণমূলকে ভোট দেবে।
কর্মিসভায় মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় রাজ্যের উন্নয়নমূলত প্রকল্পগুলিকে তুলে ধরেন। তিনি রাজ্যের উন্নয়নমূলক প্রকল্পগুলিতে নিয়ে বিজেপির সঙ্গে সিপিএমকেও নিশানা করেন। তিনি অভিযোগ করেন এই রাজ্যের উন্নয়নের জন্য এই দুটি রাজনৈতিক দল কিছুই করেনি।