জল কম খেলে শরীরে জলশূন্যতা দেখা দেয়। যার কারণে মাথাব্যথা, ক্লান্তি, মাথা ঘোরা, দুর্বলতা, শুষ্ক মুখ, শুকনো কাশি, নিম্ন রক্তচাপ, পা ফোলা, কোষ্ঠকাঠিন্য, গাঢ় রঙের প্রস্রাবের মতো সমস্যা হতে পারে।
শাস্ত্র মতে, বাবা-মায়ের আদর্শ সন্তানের খেতাব পান এরা। এই রাশির ছেলে মেয়েরা সব সময় বাবা-মায়ের সম্মান বৃদ্ধি করেন। এরা কখনও পিতা-মাতার আদেশ অমান্য করেন না।
রইল পাঁচটি ভুলের কথা। শরীর সুস্থ রাখতে পর্যাপ্ত জল পান যেমন প্রয়োজন, তেমনই সেই জল খেতে হবে সঠিক পদ্ধতি মেনে। তা না হলে হতে পারে কঠিন বিপদ। এবার থেকে জল খাওয়ার সময় মাথায় রাখুন এই পাঁচটি জিনিস।
সম্পর্ক নিয়ে এদের মানসিকতা ভিন্ন। এরা সেরা প্রেমিকের তকমা পান। এই পাঁচ রাশির ছেলেরা যে কোনও পরিস্থিতিতে সঙ্গীর পাশে দাঁড়ান। সম্পর্ক টিকিয়ে রাখতে এরা সব কিছু করতে পারেন। রইল তালিকা।
নুন খাওয়া শরীরের পক্ষেই মোটেই ভাল নয়। উচ্চ রক্তচাপের কারণও হতে পারে নুন। তবে শুধু হাই ব্লাড প্রেশার বা উচ্চ রক্তচাপই নয়,কিডনির নানান রোগেরও কারণ হতে পারে নুন । সাদা নুনের চেয়ে বিট নুন অনেক বেশি উপকারি। তবে শুধু উপকারি নয়, এর স্বাস্থ্য উপকারিতাও অনেক বেশি। গরমকালে বিট নুন খেলে শরীরের জন্য খুবই ভাল।
এই উৎসবকে মন্দের ওপর ভালোর জয়ের প্রতীক হিসেবে বিবেচনা করা হয়। দেশের প্রতিটি উৎসবেরই কোনো না কোনো ঐতিহ্য আছে। একইভাবে দশেরার দিনে পান খাওয়ার প্রথা রয়েছে। দশেরার দিনে পান খাওয়া কেন শুভ বলে মনে করা হয়, আসুন জেনে নেওয়া যাক এখানে।
এই চার রাশির ছেলে মেয়েরা সবেতে দেরি করেন। সময় মতো কোথাও পৌঁছান না। তেমনই সময় মতো কোনও কাজও শেষ করতে পারেন না। অলস স্বভাবের হন এই চার রাশি। দেখে নিন তালিকা।
হাল ফ্যাশনে ফের তামার বোতলের চল শুরু হয়েছে। শরীরের কথা মাথায় রেখেই অনেকেই জল খাচ্ছেন তামার বোতল কিংবা গ্লাসে। তামায় অ্যান্টি মাইক্রোবায়াল, অ্যান্টি-ইনফ্ল্যামেটরি, অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট থাকে। যা শরীরের জন্য ভীষণ উপকারি। তামার পাত্রে জল রাখলে আয়রনও সঞ্চার করে। পাশাপাশি তামার মধ্যে থাকা অন্যান্য উপাদানও শরীরের জন্য ভাল।
দেবী দুর্গা কিন্তুর প্রকৃতির রূপ। আর সেই কারণে দুর্গা পুজোর একাধিক গাছপালা আর বনস্পতি প্রয়োজন হয়। সপ্তমীর নবপত্রিকা স্নান আসলে প্রকৃতি পুজোরই ওকটি ভিন্ন রূপ। আর সেই সারণেই আপনি দেবী দুর্গাকে জবা ফুলের সঙ্গে একটি শমি পাতা বা লজ্জাবতী গাছের পাতা অর্পন করতেই পারে।
হিন্দুশাস্ত্র মতে, এই দেবীপক্ষ তিথি অত্যন্ত গুরত্বপূর্ণ এবং এই তিথিতে বিশেষ কিছু কাজের ফলে সারাজীবনের জন্য সৌভাগ্য অর্জণ করা যায়। দেবী পক্ষে মানেই মাতৃ আরাধনা, তাই মায়ের কৃপা দৃষ্টি সর্বদা বজায় রাখতে মেনে চলতে হবে বিশেষ কিছু নিয়ম।