লক্ষ্মী পুজোর ভোগে অবশ্যই থাকে খিচুড়ি ও পায়েস। রইল দু ধরনের ভোগের পায়েসের হদিশ। লক্ষ্মী পুজোর দিন মা-কে নিবেদন করতে পারেন এই পায়েস। দেকে নিন কীভাবে ভোগের পায়েস। রইল সহজে রেসিপি।
লক্ষ্মী পুজোর দিন অধিকাংশ রমণীরা নিজের হাতে মায়ের ভোগ রান্না করেন। এই দিন খিচুড়ি, পায়েসের সঙ্গে অনেকে মা লক্ষ্মীকে লাবড়া ভোগ দিয়ে থাকেন। আজ রইল ভোগের রেসিপি। খুবই সহজ উপায় বানিয়ে ফেলুন লাবড়া। এক ঝলকে দেখে নিন কীভাবে বানাবেন এই পদ। রইল রেসিপি।
ম্যাঙ্গো-শেক বা মিল্ক-শেক- অতিপরিচিত পানীয় আমাদের কাছে। কিন্তু আপনি জানেন কি ফুচকা দিয়েও তৈরি করা যায় শেক। আপনি ঠিকই পড়ছেন, আপনার প্রিয় ফুচটা তৈরি হচ্ছে শেক।
মা মনসার পুজো দেওয়া হয়। অনেক জায়গায় এটি উনুন পুজো বা গৃহদেবতার পুজো নামেও খ্যাত। এই দিন উনুন জ্বালানর নিয়ম নেই। তাই আগের দিন রাতে রান্না করে পরের দিন খাওয়া হয়। তিথি অনুসারে এবছর রান্না পুজো অনুষ্ঠিক হবে ১৬ সেপ্টেম্বর।
ওজন কমানোর জন্য সকলেই কোনও না কোনও পদ্ধতি মেনে চলছেন। কেউ নিয়মিত জিম করছেন। কেউ খাচ্ছেন হিসেব করে। এই সবের সঙ্গে নিয়মিত খান ডিটক্স ওয়াটার। আজ রইল মশলাদার ডিটক্স ওয়াটারের হদিশ। যা খেলে ওজন কমবে দ্রুত। জেনে নিন কী করে বানাবেন এই মশলাদার ডিটক্স ওয়াটার।
নিরামিষ অথচ সুস্বাদু পদ বলতে আমরা অনেক রকমের পদের বিষয়ে জানি। নিরামিষের তালিকায় পনিরের নাম থাকবেই।
লক্ষ্মীপুজো মানেই ঠাকুমা-দিদিমা বাড়িতেই নানান ধরনের সুস্বাদু সব মিষ্টি বানাতেন । সেই তালিকায় থাকত মোয়া, নাড়ু, মুড়কি, ছাঁচের সন্দেশের মত নানান পদ।
পুজোর পাতে গরম গরম পোলাও, সঙ্গে আলুর দম বা ছানার ডানলা, এগুলো ছাড়া বোধ হয় সপ্তমী অসমাপ্ত, তাই পুজোর আগে পুজোর ভোগে পোলাও-এর ব্যবস্থা করেই ফেলুন।