পাকিস্তানের পুলিশ স্টেশনে তালিবান জঙ্গিরা হামলা চালায়। উত্তর-পশ্চিম পাকিস্তানের খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের একটি পুলিশ চৌকির দখল নিয়েছে
খাইবার পাখতুনখোয়া প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী মাহমুদ খান এই হামলাকে কাপুরুষোচিত কাজ বলে অভিহিত করেছেন এবং প্রাদেশিক পুলিশ প্রধানের কাছে তাৎক্ষণিক প্রতিবেদন চেয়েছেন। রাষ্ট্রপতি আরিফ আলভিও শোকসন্তপ্ত পরিবারের প্রতি সমবেদনা প্রকাশ করেছেন
বেতন ও কাজের শর্ত নিয়ে চিনে আইনের সবথেকে বড় কারখানায় কর্মী বিক্ষোভ। ভাইরাল হয়েছে বেশ কিছু ভিডিও। ঝেংঝুর বিক্ষোভ উদ্বেগ বাড়াচ্ছে চিনের শিল্প মহলে।
রাজপথে পুলিশের সঙ্গে খণ্ডযুদ্ধের মাঝেই বড় অভিযোগ। আন্দোলনরত চাকরিপ্রার্থীদের সরানোর নাম করে তাঁদের উপর অত্যাচার চালানো হয়েছে বলে অভিযোগ উঠল পুলিশের বিরুদ্ধে।
শহরে পর পর ডেঙ্গিতে মৃত্যুর ঘটনায় যথেষ্ট উদ্বেগে প্রশাসন। কিছুদিন আগেই ডেঙ্গিতে আক্রান্ত হয় মৃত্যু হয় এক প্রসূতির। তারপর ফের জগদ্দলে মৃত্যু হয় আরও একজনের।
পুলিশ সূত্রে খবর দমদমের বাসিন্দা রাজকুমার পেশায় শিক্ষক। ঘটনার পরই মাথা মুড়িয়ে দাড়ি, গোফ কামিয়ে ফেলেন রাজকুমার ও বিকাশ। এমনকি বাড়ি থেকেও পালিয়ে যান তারা। অবশেষে এগরা থেকে গ্রেফতার করা হয় রাজকুমারকে এবং কুলতলি থেকে গ্রেফতার করা হয় বিকাশকে।
বাসে উঠে ড্রাইভার বা প্যাসেঞ্জেরদের সাথে বচসা আমাদের এখানে নিত্যদিনের গল্প। বাস ধীরে চালানোর জন্য হোক বা প্যাসেঞ্জের বেশি তোলার জন্য। পাবলিক বাসের প্যাসেন্জাররা কোনো ভাবেই কন্ডাকটর বা চালককে কটাক্ষ করতে ছাড়েন না। কন্ডাক্টর - প্যাসেঞ্জের এই সম্পর্ক একেবারে আদি অকৃত্রিম। কিন্তু বাস কন্ডাক্টরের সাথে এবার রীতিমতো হাতাহাতিতে জড়ালেন প্যাসেঞ্জেররূপী এক পুলিশ। ঘটনাটি মধ্যপ্রদেশের। রাজধানী ভোপালের পুলিশ হেডকোয়াটার থেকে সকাল ১০ নাগাদ বাসে উঠেছিলেন এক এনসিসি ক্যাডেট। তিনি যতদূর যাবেন তাতে টিকিটের ভাড়া হয় ১৫ টাকা। কিন্তু পুলিশটি আবদার করে বসে সে ১০ টাকার এক পয়সাও বেশি দেবে না। কি অন্যায় আবদার। এইরকম আবদার কন্ডাক্টরই বা মানবেন কেন? বেশ লাগলো হাতাহাতি।
বিজেপির নবান্ন অভিযান কর্মসূচিতে গলকাল কলেজ থেকে হাওড়ার দিকে আসে একটি মিছিল। হাওড়া ব্রিজের কাছে এসে সেই মিছিল রীতিমত রণক্ষেত্রে পরিণত হয়। পুলিশের সঙ্গে খন্ড যুদ্ধ বাঁধে বিজেপি কর্মী সমর্থকদের। এলোপাথারি ঢিল ছোড়ায় জখম হন একাধিক পুলিশ কর্মী।
মঙ্গলবার দুপুরে নেটমাধ্যমে ভাইরাল একটি ভিডিয়োয় এমনই দৃশ্য দেখা যায়। ঘটনা ঘিরে শোরগোল পড়ে যায় বিভিন্ন মহলে। পুলিশের অভিযোগ আক্রমণকারীরা বিজেপির কর্মী-সমর্থক।
বিজেপির নবান্ন অভিযানে যোগ দিতে পারলেন না শুভেন্দু অধিকারী। সাঁতরাগাছি যাওয়ার পথে পিটিএস-এর সামনে থেকেই তাঁকে আটক করে কলকাতা পুলিশ লালবাজারে নিয়ে যায়। কিন্তু তার আগেই পুলিশের সঙ্গে বচসায় জড়িয়ে পড়েন শুভেন্দু অধিকারী।