বাগুইআঁটি জোড়া খুনে মাস্টার মাইন্ড হিসাবে সত্যেন্দ্রর নাম করছে পুলিশ। এমনকী খুন হওয়া দুই কিশোরের পরিবারও একই অভিযোগ করেছেন। কী কারণে এই জো়ড়া খুন তা সতেন্দ্র ভালো করেই জানে বলে মনে করছে পুলিশ।
বুধবার সন্ধ্যেবেলা প্রথমে নিহত ছাত্র অভিষেক নস্করের বাড়িতে যান মহম্মদ সেলিম, সুজন চক্রবর্তী ও সৃজন ভট্টাচার্য। মৃতের ছবিতে মালা দিতে গেলে তাঁদের বাধা দেওয়া হয়। পরে স্পষ্ট জানিয়ে দেওয়া হয় যে তাঁরা এই বিষয়টায় রাজনীতি চাইছেন না।
কীভাবে ১৪ দিন পরেও বাগুইআটি থানার পুলিশ তদন্তভার এগিয়ে নিয়ে যেতে পারল না সেই বিষয়েই প্রশ্ন উঠতে শুরু করেছে। ফিরহাদ জানিয়েছেন, ঘটনাটি প্রকাশ্যে আসার সঙ্গে সঙ্গেই জরুরি পদক্ষেপ করা শুরু হয়েছে। মূল অভিযুক্তকে গ্রেফতার করা সম্ভব হবে।
বুধবার রাজ্যে মন্ত্রীব তথা কলকাতার মেয়র ফিরহাদ হাকিম জানিয়েছেন মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই 'ক্লোজ করা হয়েছে বাগুইআটি থানার আইসিকে। এবং এই মামলার তদন্তভার সিআইডির হাতে দেওয়া হয়েছে।