ভারতীয় সীমান্তরক্ষীরা জানিয়েছেন, পাকিস্তানি গুপ্তচর সংস্থা আইএসআই এই ড্রোনগুলি পাঠিয়ে ভারতে অস্ত্র এবং মাদক পাচার করে থাকে।
সিনিয়র পুলিশ অফিসার জানিয়েছেন, বিএসএফ জওয়ানকে পিটিয়ে খুন করার অভিযোগে সাতজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। ধৃতদের মধ্যে পাঁচ জন পুরুষ এবং দুই জন মহিলা।
বিএসএফ সীমান্তে তার নতুন কৌশলের অধীনে তিন স্তরের নিরাপত্তা কর্ডন প্রস্তুত করেছে। সীমান্তে সেনারা ক্রমাগত টহল দিচ্ছে। পাশাপাশি বেড়ার উপর অবস্থিত নাকা পয়েন্ট থেকে সেনারা পাকিস্তানের উপর কড়া নজর রাখছে।
গোয়েন্দা সূত্রে জানা গেছে, বুধবার রাতে ঘন কুয়াশার মধ্যে সীমান্ত গ্রামের বারেকার মাঠে হেরোইনের প্যাকেট ফেলে পাকিস্তান থেকে আসা ড্রোনটি ফিরছিল। সীমান্তে টহলরত বিএসএফ জওয়ানরা ড্রোনের শব্দ শুনে ছয়টি গুলি চালায়।
অনুপ্রবেশকারীকে গুলি করে হত্যা করলো বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের (বিএসএফ) জওয়ানরা। সোমবার লাইন অফ কন্ট্রোল (এলওসি) পেরিয়ে রাজস্থান দিয়ে ভারতীয় ভূখণ্ডে অনুপ্রবেশের অপরাধে এক পাকিস্তানিকে গুলি করে হত্যা করলো রাজস্থান বিএসএফ।
বিএসএস শীতকালের জন্য সীমান্ত রক্ষায় পুরোপুরি প্রস্তুত। পাকিস্তানি জঙ্গিদের অনুপ্রেশ রুখতে বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। সীমান্তে কঠোর হয়েছে নিরাপত্তা। জানালেন বিএসএফ প্রধান।
বিএসএফ জানিয়েছে, ড্রোনটির ওজন প্রায় ১২ কেজি। বিএসএফ জওয়ানদের গুলিতে দুটি প্রপেলার ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। ড্রোনটি একটি চালান বহন করছিল, যদিও বিএসএফ আধিকারিকরা চালানে কী ছিল সে সম্পর্কে কোনও বিশদ প্রকাশ করেননি।
সেনা রিপোর্ট জানাচ্ছে সীমান্তে ভারতীয় সেনাদের তৎপরতার পর ভারতে অনুপ্রবেশের কৌশল বদলাতে হয়েছে পাকিস্তানকে। ভারতে অনুপ্রবেশের জন্য পাকিস্তান এখন ড্রোনের আশ্রয় নিচ্ছে। ড্রোনের মাধ্যমেই পাকিস্তান উপত্যকায় সক্রিয় সন্ত্রাসীদের অস্ত্র সরবরাহ করে।
বাগদা সীমান্তে ধর্ষণকাণ্ডে দুই বিএসএফ জওয়ানকে আরও সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দিয়েছে বনগাঁ মহকুমা আদালত। এর আগেই সাত দিনের পুলিশ হেফাজতের নির্দেশ দেওয়া হয়েছে।
রবিবার বাগদায় যায় তৃণমূল কংগ্রেসের প্রথম সারির নেতা ও নেত্রীরা। দলে ছিলেন কুণাল ঘোষ, শশী পাঁজা, মমতা বালা ঠাকুর। প্রথমেই তাঁরা ধর্ষণের ঘটনাস্থল ঘুরে দেখেন। পরিদর্শন করেন বাংলাদেশ সীমান্তবর্তী এলাকা। কথা বলেন স্থানীয় বাসিন্দাদের সঙ্গে।