রবিবার পেশায় টোটোচালক প্রার্থী তারকনাথ ধীবরের টোটোতে চেপেই চন্দনা বাউরি ওয়ার্ডের বিভিন্ন এলাকায় প্রচার সারেন। সেই টোটোতেই বাজতে দেখা গেল বাবুল সুপ্রিয়র ‘জনপ্রিয় গান’ ‘এই তৃণমূল আর না’।
রবিবার রাত নটার পর এই ব্যানার দেখা গিয়েছে মেদিনীপুর শহরের গান্ধী মোড় এলাকায়। যেখানে গেরুয়া রঙের এই ব্যানারে দিলীপ ঘোষের ছবি দিয়ে মেদিনীপুর খড়গপুর পৌর এলাকায় সাংসদের উন্নয়ন করার টাকা কোথায় কীভাবে আটকে রয়েছে তার হিসেব দেওয়া হয়।
ইতিমধ্যেই ব্যারাকপুর কমিশনারেটে এই বিষয়ে অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে বলেও জানা যাচ্ছে। তদন্ত শুরু করেছে পুলিশ। এখনও পর্যন্ত এই ঘটনায় প্রাথমিক তদন্তের পর দুজনকে গ্রেপ্তারও করা হয়েছে বলে খবর।
সম্প্রতি ৯ ডিসেম্বর তাঁকে দেখা যায় নদীয়ার কৃষ্ণনগরের প্রশাসনিক বৈঠকে। সেখানে দলীয় গোষ্ঠী কোন্দল নিয়ে কৃষ্ণনগরের সাংসদ মহুয়া মৈত্রকে বিস্তর বকঝকাও করেন তিনি। এবার ওই দিনের বৈঠক নিয়েই নতুন করে দানা বাঁধল বিতর্ক। যা নিয়ে জোর চর্চা শুরু হয়েছে রাজনৈতিক মহলেও।
দিল্লি বিজেপির অভিযোগ দিল্লিতে দ্বিতীয় তরঙ্গের সময় যখন একের পর এক মানুষ হাসপাতাল, চিকিৎসা পরিষেবা না পেয়ে মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়ছে তখন কেজরিওয়াল সরকার সেদিকে নজর দেয়নি।
বিজেপি সাংসদের এই মন্তব্য নিয়ে রীতিমত উত্তাল হরিয়ানার রাজনীতি। কিছুটা আঁচ পড়েছে জাতীয় রাজনীতিতেও। তবে এখানেই তাঁর বিতর্কিত বক্তব্য শেষ করেননি হরিয়ানার সাংসদ।
২৫ সেকেন্ডের ভিডিওটিতে দেখা যাচ্ছে একটি এসইউভি বিক্ষোভকারী কৃষকদের ওপর চড়াও হয়। প্রথম গাড়িতে কৃষকদের মিছিলের ওপর দিয়েই চলে যায়।
অসম-মিজোরাম সীমানা সংঘর্ষসহ একাধিক বিষয় নিয়ে উত্তর পূর্বের সাংসদরা দ্বারস্থ প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদীর। উত্তর পূর্বের রাজ্যগুলিতে অশান্তির জন্য দায়ী করেছেন কংগ্রেসকে।
কলকাতা হাইকোর্টের বিচারপতির সঙ্গে তৃণমূলের উচ্চপদস্থ নেতা তথা বর্ষীয়ান আইনজীবীর সাক্ষাত নিয়ে শুরু জলঘোলা। বিষয়টি নিয়ে সরব হয়েছেন বিধানসভায় বিরোধী দলনেতা শুভেন্দু অধিকারী।
আবারও বিকর্তে জড়িয়ে পড়লেন তৃণমূল সাংসদ মহুয়া মৈত্র। তিনি নাকি বিহারী গুন্ডা বলে ডেকেছেন। অভিযোগ করেছেন নিশিকান্ত দুবে।