কংগ্রেস ছত্তিশগড়ের মুখ্যমন্ত্রী ভূপেন্দ্র সিং বাঘেল এবং হিমাচল প্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী সুখবিন্দর সিং সুখুকে স্টার প্রচারক হিসাবে অন্তর্ভুক্ত করেছে যে রাজ্যগুলিতে এটি ক্ষমতায় রয়েছে।
আমাদের সামনে কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচনের ফলাফলের পূর্ণাঙ্গ ছবি তুলে ধরেছে জন কি বাত মেগা সার্ভে। এই সমীক্ষা জানাচ্ছে কোন দল কত আসন পেতে পারে।
জন কি বাতের নির্ভুল সমীক্ষা শুধু কর্ণাটক বিধানসভা নির্বাচন নয়, গোটা দেশ জুড়ে নানা সময়ের নানা ভোটের সঠিক ছবি তুলে ধরেছে পাঠকদের সামনে। তাই জন কি বাত মেগা সার্ভে মানেই নির্বাচনের নির্ভুল গণনা হাতে পাওয়া।
একইসঙ্গে বিরোধী কংগ্রেসও কর্ণাটকে ক্ষমতায় ফেরার আস্থা প্রকাশ করেছে। কংগ্রেস এবং জেডি(এস) নির্বাচনের জন্য তাদের প্রার্থীদের প্রথম তালিকা ঘোষণা করেছে।
মার্শালের টেনে বের করায় ক্ষুব্ধ হয়ে বিজেপি বিধায়ক জীবেশ মিশ্র বিধানসভা চত্বরেই ধর্নায় বসেন। তিনি মুখ্যমন্ত্রী নীতীশ কুমারকে অভিযুক্ত করেছেন যে তিনি নিজের জেলাকেও সামলাতে পারছেন না।
বিজেপির পরিবর্তে বিরোধী দল কংগ্রেসের দিকেই মানুষের ঝোঁক বেশি দেখা গেছে। যেখানে ৩৮.৩% লোক বিজেপিকে ভোট দেওয়ার কথা বলেছে, ৪০.৪% কংগ্রেসের সমর্থনে এবং ১৬.৪% JDS-এর পক্ষে দেখা গেছে।
বরুণা বিধানসভা আসন থেকে কংগ্রেসের হয়ে লড়বেন কর্ণাটকের প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী সিদ্দারামাইয়া, কনকপুরা থেকে পিসিসি প্রধান শিবকুমারকে প্রার্থী করা হয়েছে।
‘হিন্দু ভাবাবেগে আঘাত করা হচ্ছে’, এই দাবি তুলে বিধানসভায় ব্যাপক প্রতিবাদ শুরু করেন ঝাড়খণ্ডের বিজেপি বিধায়করা।
গোটা তথ্যই জাল ও ভুয়ো। কারণ বাস্তবে তথাকথিত সমীক্ষাটি আসলে করাই হয়নি এবং কন্নড় প্রভাতে প্রকাশিতও হয়নি। তবু কন্নড়প্রভার ভাবমূর্তি ক্ষুণ্ণ করার জন্যই উদ্দেশ্যপ্রণোদিতভাবে এই জাল তথ্য সম্প্রচার করা হচ্ছে।