গুজরাট বিধানসভা নির্বাচের আগেই ভাঙল কংগ্রেস। দল ছাড়লেন ১০ বারের বিধায়ক মোহনসিং রথভা। তাঁর ছেলেরা বিজেপিতে যোগ দিয়েছে। ছেলেকে বিজেপি প্রার্থী করবে বলেও নিশ্চিত তিনি।
নির্বাচনের ফলাফল থেকে একটা বিষয় স্পষ্ট যে বিজেপি হয় বেশির ভাগ আসনেই এগিয়ে আছে নয়তো দ্বিতীয় নম্বরের দল হয়েছে। এর থেকে স্পষ্ট যে শুধু হিন্দিভাষী অঞ্চলেই নয়, দক্ষিণেও বিজেপির সমর্থন বাড়তে শুরু করেছে।
৬টি রাজ্যে উপনির্বাচনের ভোট গণনা সকাল ৮টায় শুরু হয়ে এখনও চলছে। এই রাজ্যগুলির সাতটি বিধানসভা আসনের জন্য ভোট হয়েছে ৩ নভেম্বর।
আসন্ন বিধানসভা নির্বাচনে বেশ কিছু গুরুত্বপূর্ণ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে নির্বাচনে। নতুন ভোটারদের আকর্ষিত করার জন্য বিশেষ ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। পাশাপাশি বয়স্ক ভোটারদের যাতে কোনও সমস্যা না হয় তার দিকেই বিশেষ নজন দেওয়া হবে।
আজই হতে গুজরাট বিধানসভা নির্বাচনের দিন ঘোষণা। ১৮২ আসনের গুজরাট বিধানসভা ২০২৪ সালের সাধারণ নির্বাচনের আগে বিজেপি আর কংগ্রেসের কাছে বড় চ্যালেঞ্জ। এই রাজ্যে এবার খাতা খুলতে চলেছে আপও।
নির্বাচন কমিশন আগামীকাল অর্থাৎ তেসরা নভেম্বর গুজরাটের বিধানসভা নির্বাচন সম্পর্কিত একটি বড় ঘোষণা করতে পারে। নাকি নির্বাচনের তারিখ ঘোষণায় আরও বিলম্ব হবে?
আরজেডি বিধায়ক অনন্ত কুমার সিংয়ের অযোগ্যতার কারণে মোকামা বিধানসভা কেন্দ্রের উপনির্বাচন অনুষ্ঠিত হচ্ছে। সিংয়ের স্ত্রী নীলম দেবীকে প্রার্থী করেছে আরজেডি। আরজেডির রাজ্য সদর দফতরের সূত্র অনুসারে, প্রবীণ নেতা এবং উপমুখ্যমন্ত্রী তেজস্বী যাদব শুক্রবার একটি নির্বাচনী সমাবেশে ভাষণ দিতে গোপালগঞ্জে থাকবেন।
দলের যদি অন্য প্রার্থীদের ওপর বিজয়ী হওয়ার সামর্থ্য থাকে, তাহলে দল তিন থেকে চারবার নির্বাচিত প্রার্থীদের টিকিট দিতে পারে। রাজ্যে ১৮২টি বিধানসভা আসন রয়েছে। ২০১৭ বিধানসভা নির্বাচনে, বিজেপি ৯৯টি আসন জিতেছিল।
গুজরাট বিধানসভার মেয়াদ পরের বছরের ১৮ ফেব্রুয়ারী শেষ হবে, যেখানে হিমাচল প্রদেশের ৮ জানুয়ারী, ২০২৩-এ শেষ হবে। হিমাচল প্রদেশে ৬৮টি বিধানসভা আসন রয়েছে এবং গুজরাটে ১৮২টি আসন রয়েছে।
গত কয়েক মাস ধরে, দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল ধারাবাহিকভাবে রাজ্য সফর করে তার দলের জন্য একটি রাজনৈতিক মাঠ প্রস্তুত করেছেন। এএপি এই নির্বাচনে পুরোদমে চলছে। রাজ্যে পরিবর্তনের দাবি করছেন কেজরিওয়াল।