রাম জন্মভূমি তীর্থক্ষেত্র ট্রাস্টের পক্ষ থেকে জানিয়ে দেওয়া হয়েছে, অতিথিরা যেন ২০ জানুয়ারি সন্ধ্যা থেকে ২১ জানুয়ারির মধ্যে অযোধ্যায় পৌঁছে যায়।
করোনা বিধিনিষেধ শিথিল হতেই চিনে ফের চড়চড়িয়ে বাড়ছে করোনা সংক্রমণের হার। এই সংক্রমণ ঠেকাতেই এবার দেশে ফার্মাসিউটিক্যাল সরবরাহ বাড়ানোর বিশেষ পদক্ষেপ নিচ্ছে চিন।
করোনা ঠেকাতে যে কড়া বিধিনিষেধ লাগু করেছিল চীন প্রশাসন । সোমবার থেকে তা শিথিল করার কথা ঘোষণা করল জিং পিং এর সরকার ।
সরকারি নির্দেশ অনুযায়ী, ‘হোলিকা দহন’ অর্থাৎ ১৭ মার্চ ছাড়া রাত ১২টা থেকে ভোর ৫টা পর্যন্ত জনসমাগম নিষিদ্ধ। নাইট কার্ফু জারি থাকবে গোটা রাজ্যে।
রাজ্যে করোনার তৃতীয় ঢেউ আছড়ে পড়ার পরই ৪ জানুয়ারি থেকে তারাপীঠে পুজো দেওয়ার উপর বিধিনিষেধ জারি করা হয়েছিল। সেই মতো তারাপীঠের সমস্ত লজ বন্ধের নির্দেশও দেওয়া হয়েছিল। ঠিক হয়েছিল মন্দিরে ৫০ জন পুণ্যার্থীর বেশি কেউ থাকতে পারবেন না।
রাত ১০ টার পর ফোনে জোড়ে কথা বলা যাবে না। ফোনের ওপার থেকে জোড়ে কোনও কথাও যেন ভেসে না আসে। নাইট বাল্ব ছাড়া অন্য কিছু জ্বালান যাবে না। মিউজিক সিস্টেম বা জোড়ে গল্পও করা যাবে না।
আগের বারের থেকে এবারে ১৬ শতাংশ বুথের সংখ্যা বাড়ানো হয়েছে বলে জানা যাচ্ছে। সহজ ভাবে দেখতে গেলে কোভিডের কারণেই প্রতি বুথে কমছে ভোটার। আসন্ন নির্বাচনে প্রতি বুথে ১৫০০-র বদলে ১২৫০ জন করে ভোটার থাকবে বলে জানা যাচ্ছে।
নবান্নের নয়া নির্দেশিকায় স্পষ্টতই বলা হয়েছে, সন্ধ্যে ৭টার পর বন্ধ সমস্ত লাইনেই বন্ধ থাকবে লোকাল ট্রেন। তবে বাকি যে সময় লোকাল চলবে তাতে ৫০ শতাংশের বেশি যাত্রী উঠতে পারবেন না।
৩ জানুয়ারি থেকেই রাজ্যে কড়া বিধিনিষেধ জারি হতে পারে। সূত্রের খবর, বিষয়টি নিয়ে রাজ্য সরকারের শীর্ষ মহলে এই মুহূর্তে আলোচনা চলছে। শীঘ্রই এই বিষয়ে চূড়ান্ত ঘোষণা করা হতে পারে রাজ্যের তরফে।
ওমিক্রন (Omicron) আতঙ্কের মধ্যে ঝুঁকি না নিয়ে ১০ দফা কোভিড-১৯ বিধিনিষেধ (Covid-19 Restrictions) জারি করল কর্নাটক (Karnataka)। আবার কি লকডাউনের (Coronavirus Lockdown) পথে হাঁটবে তারা?