সমাজবাদী পার্টি অন্য একটি টুইটে অভিযোগ করেছে যে অখিলেশ যাদব যখন পুলিশ সদর দফতরে পৌঁছেছিলেন, তখন সেখানে কোনও দায়িত্বশীল আধিকারিক উপস্থিত ছিলেন না।
তিনি বলেন “আমরা আগে বীরভূমকে বলতাম তারাপীঠ খ্যাত বীরভূম, শান্তিনিকেতন খ্যাত বীরভূম, কবিগুরুর বীরভূম, আর আজকে সেই বীরভূমে জঙ্গলের রাজত্ব দেখা যাচ্ছে। যার নেপথ্যে শাসকদল তৃণমূল কংগ্রেস।”
গত বৃহস্পতিবার রাতে নন্দীগ্রামের গোকুলনগরের করপল্লিতে পালিত হয় শহিদ দিবস। পৃথকভাবেই শহিদ দিবস পালন করে দুই বিরোধী দল বিজেপি ও তৃণমূল। গোল বাধে সেইদিন রাতে। মাঝরাতে আগুন ধরে যায় তৃণমূলের শহিদ মঞ্চে।
পূর্ব মেদিনীপুরের নন্দকুমার থানায় তাঁর বিরুদ্ধে জামিন অযোগ্য ধারায় মামলা দায়ের করলেন আইনজীবী আবু সোহেল।
প্রাক্তন প্রধানমন্ত্রী মনমোহন সিংহের শাসনকালে দেশের সমস্ত রাজনৈতিক দল মিলিয়ে ইডির দায়ের করা মামলার সংখ্যা ছিল ২৬। মোদীর জমানায় মোট মামলার সংখ্যা ১২১। উল্লেখ্য, এই তালিকায় নাম নেই বিজেপির এক জনেরও।
সম্প্রতি নিখোঁজ বিনয়ের সঙ্গে ফোনে কথা হয়েছে বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারীর, সম্প্রতি এমনই অভিযোগ তুলেছিলেন তৃণমূলের সর্বভারতীয় সাধারণ সম্পাদক অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়।
সিঙ্গুর নন্দীগ্রাম আন্দোলনের মঞ্চে পার্থ চট্টোপাধ্যায়কে দেখা গেছে। পুরনো এমন অনেক ছবি রয়েছে যেখানে পার্থ চট্টোপাধ্যায়ের সঙ্গেই দলীয় বিষয় নিয়ে তৃণমূল নেত্রীকে একান্ত আলোচনা করতেও দেখা গেছে। যাই হোক সেসব এখন অতীত।
হাওড়া যাওয়ার পথে তমলুকেই পুলিশি বাধার মুখে পড়েছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। ইতিমধ্য়েই রাজ্যপুলিশের অতিসক্রিয়তা নিয়ে মুখ্যসচিবকে চিঠি দিয়েছেন। পাশাপাশি শুভেন্দুকে বাধা দেওয়া হচ্ছে কেন বলে প্রশ্ন তুলে সরব রাজ্যপাল জগদীপ ধনখড়।
রাজ্যের বিরোধী দলনেতার অফিসে ওয়ারেন্ট ছাড়া তল্লাশি করার অভিযোগে হাইকোর্টে মামলা দায়ের করলেন শুভেন্দু অধিকারী। এদিন তাঁকে মামলাটি দায়ের করার অনুমতি দেন বিচারপতি রাজশেখর মান্থা।
শুভেন্দু প্রেমে আসক্ত আমরা। আজ্ঞে হ্যা এটাই হোয়াটস গ্রুপের নাম। গ্রুপের অ্যাডমিন খোদ রাজ্যের বিরোধী দল নেতা শুভেন্দু অধিকারী। আর এই গ্রুপেই রয়েছেন কিনা তৃণমূলের দুই কর্মী।