রাজ্যের প্রতিটি বিরোধী দল ও বিরোধী দলনেতাকে চিঠি দিলেন তিনি। সেখানে বিজেপির অগণতান্ত্রিক মনোভাব ও রাজ্যের গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার ওপর বিজেপি বিধায়কদের সরাসরি আঘাত করার মনোভাব নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী।
কলকাতা পুর নির্বাচন ২০২১-এ (KMC Election 2021) বিজেপি-কে (BJP) পিছনে ফেলে বামেরা (Left Front) দ্বিতীয় হয়েছিল। ভোট প্রাপ্তির শতাংশ হিসাবে চার পুরনিগমের নির্বাচনেরও (WB Municipal Corporation Elections 2022) বিরোধী মুখ বদলের ইঙ্গিত মিলল।
মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও কংগ্রেসের বিরুদ্ধে তোপ দাগেন। তিনি বলেন, কংগ্রেস মেঘালয় ও চন্ডিগড়ে বিজেপি জয়ী হতে সাহায্য করেছিল। কথা প্রসঙ্গে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় আবারও কংগ্রেসকে ছাড়াই জাতীয় স্তরে জোট গঠনের আহ্বান জানিয়েছেন। মমতা বলেন, তৃণমূল কংগ্রেস সর্বদাই চায় বিজেপি বিরোধী রাজনৈতিক দলগুলি এক ছাতার তলায় আসুক।
বঙ্গ বিজেপির কার্যালয় সম্পাদক প্রণয় রায়ের সই করা এই চিঠি পাঠানো হয়েছে দুই নেতাকে। যদিও চিঠি পাওয়ার পর এই বিষয়ে বিশেষ মন্তব্য করেননি কেউই।
কেন্দ্রীয় বাহিনীর পরিবর্তে পুরোভোট হয়েছে রাজ্য ও কলকাতা পুলিশ দিয়ে। এদিকে প্রথম থেকে কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবি করেছিল বিজেপি। রবিবার সকাল থেকে পুরভোটকে কেন্দ্র করে কলকাতায় অশান্তি ছড়িয়ে পড়লে তা নিয়ে সরব হয় বিজেপি।
কলকাতার পুরভোটের সঙ্গে ত্রিপুরার পুরভোটের তুলনা করে অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায় বলেছেন, বিজেপির সন্ত্রাসের জের আগরতলা পুরসভার তৃণমূল প্রার্থীরা ভোট দিতে পারেনি। আর সেই ঘটনার স্বপক্ষে অসান্তির ভিডিও ফুটেজও জমা দেওয়া হয়েছে।
কেন্দ্রীয় মন্ত্রী প্রহ্লাদ জোশী কংগ্রেস, তৃণমূল কংগ্রেস, সিপিআইএম, সিপিআই, শিবসেনার নেতাদের চিঠি লিখে সোমবার সকাল ১০টা বৈঠতে উপস্থিত হওয়ার আবেদন জানিয়েছে।
কার্যত ফাঁকা মাঠে গোল দিতে চলেছেন তৃণমূলের প্রার্থী তথা বিদায়ী কাউন্সিলর শামস ইকবাল। কারণ গোটা ওয়ার্ড কার্যত বিরোধী শূন্য অবস্থায় পড়ে রয়েছে। লড়াই হতে চলেছে নির্দল প্রার্থীদের সঙ্গে। আর তাতে যে জয় একপ্রকার নিশ্চিত তা এখনই বুঝে গিয়েছেন সকলে।
বৃহস্পতিবার কংগ্রেসের সংসদীয় কমিটির নেতাদের বৈঠক হয়েছিল সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর বাড়িতে। দলীয় সূত্রের খবর কংগ্রেস নেতারা এখনও কেন্দ্রে নিজেদেরকেই প্রধান বিরোধী দল হিসেবে দাবি করে এসেছে।
সেমিফাইনাল থেকেই বিদায় পাকিস্তানের। সেমিতে পাকিস্তানের বিরুদ্ধে অস্ট্রেলিয়ার এই জয়ে রীতিমত উচ্ছাসিত ভারতীয় ক্রিকেট দলের সমর্থকরা। এই তালিকায় রয়েছেন রাজনৈতিক ব্যক্তিত্বরাও। এমনই ছবি ধরা দিল শুভেন্দু অধিকারীর সোশ্যাল মিডিয়ায়।